BY- Aajtak Bangla
12th June, 2024
স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের পুষ্টি বৃদ্ধিতে মাছের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। যে কোনও মাছই শরীরের জন্য জন্য ভীষণ জরুরি।
তবে চেনা সব মাছের মধ্যে শোল একটি সুস্বাদু মাছ। শোল মাছের দেহ লম্বা ও চাপা আকৃতির হয়। এটা নদী, বিল ও পুকুরে পাওয়া যায়। তবে এই মাছের রয়েছে একাধিক উপকারিতা।
১০০ গ্রাম শোল মাছে রয়েছে ৯৪ কিলো ক্যালোরি, ১৬.২ গ্রাম প্রোটিন, ১৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৫ মিলিগ্রাম আয়রন, ৯৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম।
শোল মাছ মিষ্টি জলের মাছ যা অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ফ্যাটি অ্যাসিড লাইপোফিলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি উৎপাদন করে।
এগুলি কার্যকর ভাবে ওমেগা ৩-এর অক্সিডেশনের বিরুদ্ধে কাজ করে।
শোল মাছের ত্বকের নির্যাস সেরোটোনার্জিক রিসেপ্টর নামক উপাদান পাওয়া যায়। এটি অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট হিসেবে স্নায়বিক কাজ করে।
শরীরের দুর্বলতা দূর করে। এই মাছ শক্তি জোগায় পেশীতে।
সব মিলিয়ে শরীর দূষণ মুক্ত হয়, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে এই মাছ খেলে।
শোল মাছের ঝোল এর পাশাপাশি শোল মাছ পোড়া অথবা শোল মাছ সেদ্ধ পেঁয়াজ লঙ্কা রসুন কুচি মাখিয়ে খেতে পারেন।
আর এতে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য। চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শোল মাছ।
শোল মাছ খেলে ব্যথা জ্বালা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই শোল মাছ সারা পৃথিবীর লোক বাতের ব্যথার উপশমের জন্য ব্যবহার করেন।
শোল মাছের প্রোটিন পেশীর ক্ষয় রোধ করে, আয়রন থাইরয়েড উন্নতিতে কাজ করে থাকে এবং বেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে থাকে।