BY- Aajtak Bangla
16th March, 2025
বাঙালি বাড়িতে রোজই ভাত রান্না হয় আর সেই ফ্যান যায় ড্রেনে।
তবে ভাতের ফ্যানে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি। ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও স্টার্চ রয়েছে।
হাঁড়িতে ভাত সিদ্ধ করলেও এবার থেকে আর ফ্যান ফেলবেন না। এটা দিয়েই সেরে নিতে পারেন একগুচ্ছ রান্না।
শীতের সময় মাঝে মাঝেই স্যুপ খাওয়া হয়। আর স্যুপ ঘন করতে কনফ্লাওয়ার বা ময়দা না মিশিয়ে এতে ভাতের ফ্যান মেশান। এতে স্যুপ ঘন ও ক্রিমি হবে।
ডালিয়া, ডাল, ওটস এই ধরনের দানাশস্য সিদ্ধ করুন এই ভাতের ফ্যান দিয়ে। এতে এই জাতীয় শস্য সেদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যাবে।
রোজ সকালে স্মুদি বা শেক খেয়ে কাজে বেরোনোর অভ্যাস? যে কোনও ফল, সবজি, বাদামের তৈরি স্মুদি বানানো যায়।
তাতে সাধারণত দুধ বা টক দই ব্যবহার হয়। যে দিন হেঁশেলে দুধ বা দই থাকবে না, সে দিন ভাতের ফ্যান দিয়ে স্মুদি বানিয়ে নিতে পারেন।
এখন অনেকেই রোজকারের খাবারে ওটস রাখেন। বিভিন্ন উপায়ে রান্না করা যায় এই ফাইবার যুক্ত খাবার। খিচুড়ি বানান কিংবা ওটমিল, তাতে ভাতের ফ্যান ব্যবহার করতে পারেন।
ভাতের ফ্যান দিয়ে ওটস সিদ্ধ করলে খাবারের পুষ্টির মাত্রাও বেড়ে যাবে।