BY- Aajtak Bangla
14 JULY, 2025
অনেক সময়ই মানুষ ঘুমকে উপেক্ষা করে। গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করা, টিভি দেখা বা ফোন ব্যবহারের কারণে পর্যাপ্ত ঘুম হয় না, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।
ঘুমের অভাবে শারীরিক ও মানসিক উভয় ধরণের স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হতে পারে।
ঘুমের অভাব হতাশা, চাপ এবং উদ্বেগের কারণ হতে পারে। যা চিন্তাভাবনা এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। ঘুমের অভাব শরীরে স্ট্রেস হরমোনের মাত্রাও বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে, ঘুমের অভাব হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং স্থূলতার মতো রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে।
এটি আপনার দৈনন্দিন জীবনযাত্রাকেও প্রভাবিত করে। আপনি সারা দিন শক্তির অভাব, অলসতা, বিরক্তি এবং হতাশা অনুভব করতে পারেন।
প্রতি রাতে একই সময়ে ঘুমান। সময়টা এমনভাবে পরিকল্পনা করুন, যাতে রোজ রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমাতে পারেন।
ঘুমানোর ২ ঘণ্টা আগে স্ক্রিন টাইম বন্ধ করুন। এটি আপনার শরীরের মেলাটোনিন উৎপাদনে হস্তক্ষেপ করে। নয় ঘুমের সমস্যা হয়।
সন্ধ্যায় এবং ঘুমানোর আগে ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন। কারণ এটি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। শরীরের কফি হজম হতে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা সময় লাগে।
প্রতিবেদনে উল্লেখিত বিষয়গুলি সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এগুলি প্রয়োগ করার আগে অনুগ্রহ করে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।