14 August, 2023
BY- Aajtak Bangla
জীবনযাত্রার বদল হয়েছে। সারাদিন কেটে যায় অফিসে।সেই সঙ্গে নানা ধরনের বাইরের খাবার। ফলে দেখতে দেখতে ওজন বেড়ে যাচ্ছে।
শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, করোনারি আর্টারি ডিজিজের মতো রোগ বয়ে আনে ওজনবৃদ্ধি।
সেই সময় না থাকলে মুশকিল আসান করে দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। খালি প্রতিদিন একটি বিশেষ উপায়ে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন কিশমিশ। সহজেই কমবে ওজন।
Raisins
কিশমিশে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মতো গুণাগুণ রয়েছে। সাধারণত এই শুকনো ফলটি মিষ্টি।
ফলটি মিষ্টি। পায়েস, পোলাওয়ের স্বাদ বাড়াতে দেওয়া হয় কিশমিশ। কিশমিশ এমনিই খেতে পারেন অথবা ভিজিয়ে রাখার পর জল খেলেও উপকার। তা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
কিশমিশের জলের উপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে তা নিয়মিত খাওয়া শুরু করবেন। এটি শরীরের টক্সিন কমাতে সাহায্য করে এবং ক্রমবর্ধমান ওজনও কমায়।
কিশমিশ এমনই একটি ড্রাই ফ্রুট যাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই পেটের জন্য ভাল। হজমের সমস্যা দূর করে। যে কারণে ওজন অতিরিক্ত বাড়ে না।
কিশমিশে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যে কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে শুরু করে।
করোনাভাইরাস অতিমারি চলাকালীন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। কিশমিশের জল সংক্রমণের ঝুঁকিও হ্রাস করে।