24 March, 2025
BY- Aajtak Bangla
ঢ্যাঁড়সে প্রচুর আঁশ থাকায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে, ফলে ক্ষুধা কম অনুভূত হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই পানীয় অত্যন্ত উপকারী। ঢ্যাঁড়সের আঠালো অংশে থাকা পলিস্যাকারাইড এবং অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ঢ্যাঁড়সে থাকা অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান কিডনিকে সুরক্ষা দেয়। লেবুর রস প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি কমায়।
ঢ্যাঁড়সের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের ফ্রি রেডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং তারুণ্য ধরে রাখে।
ঢ্যাঁড়স এবং লেবুতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি রোগ জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর। এটি দীর্ঘমেয়াদি রোগের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে।
ঢ্যাঁড়স-লেবুর পানীয় দেহে জলশূন্যতা দূর করে এবং দীর্ঘক্ষণ হাইড্রেটেড রাখে। এতে ক্লান্তি দূর হয় এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে।
ঢ্যাঁড়সে থাকা প্রিবায়োটিক উপাদান অন্ত্রে ভালো ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি করে, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং হজমে সহায়তা করে।
ঢ্যাঁড়সে থাকা আঁশ ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে হৃদ্রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
ঢ্যাঁড়সে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান প্রদাহজনিত সমস্যা যেমন আর্থ্রাইটিসের উপশমে সহায়ক। লেবুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই কার্যকারিতা বাড়ায়।