BY- Aajtak Bangla

দুঃখে ছেলেরাও হাউহাউ করে কাঁদুন, বহু উপকার

2 February, 2024

মানুষের জীবনে কখনো ভালো, আবার কখনো খারাপ সময় আসে। এই দুই সময়ে যেকোনো মানুষকে কাঁদতে দেখা যায়।

কান্না শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিজ্ঞানীদের মতে, কান্নার সময় চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি চোখের আশপাশে থাকা ধুলাময়লাও বের হয়ে যায়।

কান্নাটা ঠিক তখনই আসে, যখন আমরা তীব্র মানসিক উত্তেজনার মধ্য দিয়ে যাই।

ক্রন্দনকালে আমরা সাধারণত জোরে জোরে শ্বাস নিই। এই শীতল শ্বাস-প্রশ্বাস মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষগুলোর অস্থিরতা কমায় এবং মাথা ঠান্ডা করে।

অনেকেই এ বিষয়ে একমত হবেন যে কিছুক্ষণ কান্নার পর প্রশান্তি বোধ হয়। এই সুখানুভূতির পেছনে আছে অক্সিটোসিন ও এন্ডোরফিন নামক হরমোনের নিঃসরণ।

জন্মের পর একটি শিশুর সঙ্গে তার মায়ের সম্পর্কের প্রথম সূচনা হয় কান্না থামানোর চেষ্টার মাধ্যমে।

এ ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা বলছেন, কাঁদলে চোখ শুকিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। জীবাণুর হাত থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়।

চোখের জলে লিসোজাইম নামের এক উপাদান থাকে যা অধিকাংশ জীবাণুকে মেরে দেয়। ফলে ধুলো ও ধোঁয়া থেকে চোখে যে নোংরা জমে, চোখের জল তা পরিষ্কার করে দেয়।