18 July, 2024
BY- Aajtak Bangla
অনেককেই শুনতে হয়, ‘তোমার তো বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে’। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অবশ্য নারীদেরই এমন বাক্যের মুখোমুখি হতে হয়। আদতে কি নারী কিংবা পুরুষের বিয়ের কোনো নির্দিষ্ট বয়স আছে?
মধ্য ত্রিশ পেরোনো যেকোনো স্বাধীনচেতা, অবিবাহিত মানুষের জন্য হুট করে জীবনসঙ্গী বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়ে দাঁড়াতে পারে।
তাই মোটামুটিভাবে বত্রিশ বছর বয়সের মধ্যেই বিয়ে করা ভালো। তবে ত্রিশের পর নারীদের মা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, সেটাও বিবেচ্য।
পঁচিশের আগেই যাঁরা বিয়ে করেন, তাঁদের বয়স পঁচিশ পেরোনোর পর তাঁরা মানুষ হিসেবে বদলে যেতে পারেন। এর বড়সড় প্রভাব পড়তে পারে সম্পর্কে। তা ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পঁচিশ বছর বয়সের আগে আর্থিক সামর্থ্যও তৈরি হয় না।
নারীর জন্য সময়ের আগে বিয়ে করাটা অনেক বেশি নেতিবাচক হয়ে দাঁড়াতে পারে।
নারীকে বিয়ের পর সংসারের কাজে লেগে পড়তে হয়। সন্তানধারণের চাপও থাকে অনেক পরিবারে।
সংসারের জালে জড়িয়ে জীবনের স্বপ্নগুলো বিসর্জন দিতে বাধ্য হন অনেক নারীই।
হতাশা আর আক্ষেপই তখন সঙ্গী হয় তাঁদের।
আর আইন অমান্য করে আঠারো বছর বয়সের আগে বিয়ে দেওয়া হলে সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে নানা শারীরিক জটিলতা, এমনকি মৃত্যুঝুঁকিতেও পড়তে পারে কিশোরীরা।
বিয়ের পরে নতুন কয়েকটি দায়িত্ব এসে পড়ে। সংসারের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রটিও সমান দক্ষতায় সামাল দিতে হয়। ফলে মানসিক চাপ বাড়ে ঘুম কমে যায়।