24 December, 2023
BY- Aajtak Bangla
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের সমীকরণও বদলায়। পরস্পরকে ছাড়া থাকা কঠিন।
দাম্পত্য জীবনে আসে নানা বাধা। কখনও কখনও সমস্যা এতটা বাড়ে যে ব্রেকআপ ছাড়া আর গতি থাকে না।
মতের অমিল হলে পুরনো সম্পর্কও রাতারাতি ভেঙে যায়। কী করে বুঝবেন ডিভোর্স আসন্ন?
স্বামী ও স্ত্রী দিনে কতক্ষণ পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেন? কারণ সুস্থ সম্পর্কের জন্য কথা বলা দরকার।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা জরুরি। সময় সময়ে শারীরিক সম্পর্ক জরুরি। স্বামী-স্ত্রী মিলন এড়ালে ডিভোর্স আসন্ন।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা জরুরি। সম্পর্ক থাকে সজীব ও সতেজ। সেটা বন্ধ হলে সম্পর্ক ভাঙার দোরগোড়ায় চলে আসে।
স্বামী বা স্ত্রী প্রতারণা করলে বা অন্য সম্পর্কে জড়ালে ডিভোর্স নিশ্চিত হয়। মানসিক-শারীরিক মিল না থাকলেই তৃতীয় ব্যক্তির আগমন ঘটে।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ক্রমাগত ঝগড়া হলে বুঝে নিতে হবে সম্পর্ক বিষিয়ে গিয়েছে। তখন বিচ্ছেদই শ্রেয়।
স্বামী ও স্ত্রী কেউ কারও গায়ে হাত তুললে বা মারধর করলে সম্পর্ক টেকে না। ডিভোর্স হতে বাধ্য তখন।
স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সন্দেহপ্রবণতা থাকলে সম্পর্ক বিষিয়ে যায়। অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণ মানে বিশ্বাসের অভাব। তখন অনেকে সম্পর্ক ছেড়ে বেরিয়ে যান।