20 April, 2025

BY- Aajtak Bangla

পেটে পড়তেই দারুণ মুড, মন ভাল রাখে এই ৫ মাছ

বলা হয় মনের রাস্তা যায় পেট দিয়েই। অর্থাৎ পেটে ভাল মন্দ খাবার পড়লেই মন ভাল হয়ে যায়।  

পেটের সঙ্গে মন

কিছু নির্দিষ্ট খাবার আমাদের মস্তিষ্কে সেরোটোনিন, ডোপামিন এবং এন্ডোরফিনের মতো ‘হ্যাপি হরমোন’ বাড়িয়ে মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।

হ্যাপি হরমোন

পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ খাবার মানসিক চাপ কমিয়ে মনকে প্রশান্ত করে। সেই তালিকায় রয়েছে কিছু মাছের নামও।

মানসিক চাপ কমায়

এই মাছ পাতে পড়লে মন এমনিই ভাল হয়ে যায়। চিংড়ি মাছে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।

চিংড়ি মাছ

এই সামুদ্রিক মাছটিও পাতে থাকলে মেজাজ একেবারে চাঙ্গা হয়। এই মাছেও রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি১২, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং আয়োডিন। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

পমফ্রেট মাছ

দই কাতলা, আলু দিয়ে মাছের ডালনা, কাতলা মাছ ভাজা সবটাই যেন মনকে আলাদা স্তরে নিয়ে যায়। এটি ভিটামিন এবং মিনারেলসের ভালো উৎস, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

কাতলা মাছ

মাছের নামের মধ্যেই ভাল লাগা লুকিয়ে। এই ইলিশ মাছ এক নিমেষে মনকে ফুরফুরে করে। ভাজা থেকে ভাপা আহা আহা সব রেসিপি। এতে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা হৃদরোগ, মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং স্মৃতিশক্তির জন্য ভালো।  

ইলিশ মাছ

বিভিন্ন রেস্তোরাঁতেও থাকে টুনা মাছের স্যান্ডউইচ কিংবা বার্গার। টিনে করে এই মাছ মার্কেটে বিক্রি হয়। ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড মিলবে এই চর্বিহীন মাছ থেকে, তাই এই মাছ শরীর ও মন দুটোরই খেয়াল রাখে।

টুনা মাছ