24 May, 2024
BY- Aajtak Bangla
আমের মরসুম এসে গেছে। আম কার না প্রিয়।
আমকে ভিটামিন সি-এর ভালো উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সহায়ক।
আমে পাওয়া গ্লুটামিন অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করতে সাহায্য করে। যদি স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয় তাহলে খাদ্যতালিকায় আম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
ডায়াবেটিসে মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া নিষেধ। আমে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিডিন নামক ট্যানিন, যা ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে।
আমে ভিটামিন এ পাওয়া যায় এবং ভিটামিন এ চোখের জন্য ভালো বলে বিবেচিত হয়। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে এবং চোখ সুস্থ রাখতে আম খেতে পারেন।
আমের বোঁটা থেকে কষ বেরোয়, এমনকি আমের খোসায়ও রয়েছে ফাইটিক অ্যাসিড, যা অন্য কিছু ফল এবং শুকনো ফলের মধ্যেও থাকে।
ফাইটিক অ্যাসিড শরীরে তাপ সৃষ্টি করতে পারে।
আমে অনেক ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে। তাই আম ভিজিয়ে রেখে খাওয়া উচিত। এতে কেমিকেলের ঘনত্ব কমে যায়, যা প্রাকৃতিক ফ্যাট বাস্টার।
আম জলে ভিজিয়ে রাখলে তা থেকে সব ধরনের কীটনাশক ও রাসায়নিক দূর হয়।
এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হল আম খাওয়ার আগে ভিজিয়ে রাখা। আম খাওয়ার আগে অবশ্যই কয়েক ঘণ্টা, অন্তত আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
আম না ভিজিয়ে খেলে পেট সংক্রান্ত নানা সমস্যা হতে পারে।