BY- Aajtak Bangla

সাক্ষাৎ লক্ষ্মীর রূপ, এই ৫টি সুলক্ষণেই চিনবেন পদ্মিনী নারী

22 May, 2025

শাস্ত্রমতে নারীকে দেবীশক্তির রূপ হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে নারীর বিভিন্ন গুণ, স্বভাব ও আচার-আচরণ অনুযায়ী তাকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। 

যেমন – হস্তিনী, পদ্মিনী, শঙ্খিনী, চিত্রিণী ইত্যাদি। 

পদ্মিনী নারী সবচেয়ে শুভ ও সৌভাগ্যশালী নারী বলে বিবেচিত। কোমল স্বভাব, মধুর ভাষী, সুগন্ধযুক্ত দেহ, গোলাপি আভা ও প্রসন্ন মুখই পদ্মিনীর লক্ষণ। দেবী লক্ষ্মীর তুলনা দেওয়া হয়।

হস্তিনী নারী দৃঢ় স্বভাবের, কিছুটা কর্তৃত্বপরায়ণ ও গম্ভীর প্রকৃতির হন। শরীর ভারী ও মজবুত হয়, কাঁধ চওড়া, এবং হাঁটা হয় হাতির মতো ধীরগতিতে।

শঙ্খিনী নারী চঞ্চল, অনেক সময় আবেগপ্রবণ ও দ্রুত রেগে যান। শরীর তুলনামূলকভাবে ক্ষীণ হয়। স্বার্থপরতা এবং রূঢ়তার প্রবণতা থাকতে পারে।

চিত্রিণী নারী বহুমুখী গুণসম্পন্ন ও সৃজনশীল হন। কল্পনাশক্তি প্রখর, শিল্পকলায় দক্ষ। কখনও কোমল, কখনও গম্ভীর স্বভাবে ভিন্নতা থাকে।

পদ্মিনী রমণী সংসারধর্মে নিপুণ সংসার গুছিয়ে রাখতে দক্ষ, পরিবারে সৌহার্দ্য বজায় রাখেন। স্বামীভক্ত এবং মা, বোন বা স্ত্রীর ভূমিকা পালনেও শ্রেষ্ঠ।

শাস্ত্রমতে পদ্মিনী নারীই সর্বশ্রেষ্ঠ – সৌন্দর্য, সদাচরণ, ধর্মনিষ্ঠা ও নম্রতা – সব দিক থেকেই আদর্শ নারী হিসেবে বিবেচিত।