BY- Aajtak Bangla
29 December, 2023
ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ক্ষেত্রে একটা কথা খুব প্রচলিত। ‘প্লাগ অ্যান্ড প্লে’। স্কুটার যানটির ক্ষেত্রেও এ কথা প্রযোজ্য। বসুন ও চালান।
গিয়ার, ক্লাচের হিসাব–নিকাশ নেই। যদি সাইকেল চালাতে জানেন, তাহলে স্কুটার চালানো আলাদা করে শিখতেও হবে না।
স্কুটারে আরাম করে বসা যায় বলেও অনেকে এই বাহনটা পছন্দ করেন। সামনে আয়েশ করে পা রেখে বসা যায়। পিলিয়নের আসনে যাঁরা বসেন, তাঁদের জন্যও সুবিধা। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষের জন্য।
বাইকের চেয়ে স্কুটার নিরাপদ কি না, এ নিয়ে তর্ক হতে পারে। তবে গতি তুলনামূলক কম এবং পা দুটো আড়াল করার সুবিধা থাকে বলে সাধারণভাবে স্কুটারকেই বেশি নিরাপদ বলে ধরে নেওয়া হয়।
সিটের নিচে কিংবা পায়ের কাছে বেশ খানিকটা জায়গা থাকে—এটি স্কুটারের জনপ্রিয়তার অন্যতম বড় কারণ। সিটের নিচের স্টোরেজে যেমন বাড়তি একটা হেলমেট রাখা যায় (কোনো কোনো স্কুটারে দুটো হেলমেটেরও জায়গা হয়), তেমনি পায়ের কাছে রেখে আপনি বাজার কিংবা ছোটখাটো মালামালও বহন করতে পারবেন।
থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, শ্রীলঙ্কাসহ অনেক দেশেই ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্কুটার বেশ জনপ্রিয়।
প্রয়োজনীয় অনুমতিপত্র সংগ্রহ করে আপনি স্কুটারেই দিব্যি ভ্রমণ করতে পারবেন।
স্কুটারের সঙ্গে পরিচিতি থাকলে তাই দেশের ভেতর তো বটেই, দেশের বাইরে বেড়াতে গেলেও কখনো কখনো আপনার টাকা ও সময় বাঁচবে।