BY- Aajtak Bangla
22 Oct, 2024
মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টায় কম কম বিদ্যুৎ খরচ করেও মাস শেষে অনেকে দেখেন, বিলের অঙ্কে খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। উপায় কী?
বাড়ি তৈরির সময় পশ্চিম দিকে রান্নাঘর, আর দক্ষিণ দিকে শোবার ঘর রাখলে ঘরে আলো-বাতাস বেশি ঢোকে, ফলে বাতি ও পাখার সীমিত ব্যবহার করা সম্ভব হয়।
বাড়ির প্রতিটি জানালায় রঙিন কাচের ব্যবহার না করে স্বচ্ছ কাচ লাগালে ঘর প্রাকৃতিকভাবে আলোকিত হবে।
সোলার লাইটের (সৌরবাতি) ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের বাড়িতে সোলার আছে, তাদের সেটি ব্যবহারে অভ্যস্ত হওয়া জরুরি।
দিনের আলোর ব্যবহার বাড়াতে হবে। যত ভোরে সম্ভব ঘুম থেকে ওঠা ও রাতে দ্রুত ঘুমিয়ে যাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
রান্নাঘর ও বাথরুমে পর্যাপ্ত আলো থাকা সত্ত্বেও দিনের বেলা বাতি জ্বালানোর বাজে অভ্যাস বর্জন করা উচিত।
কাপড় অল্প ময়লা হলেই ওয়াশিং মেশিনে না দিয়ে বেশ কিছু কাপড় জমিয়ে একত্রে ধুয়ে ফেলা যায়।
বিদ্যুৎ–চালিত যন্ত্র ব্যবহার না করে কিছু পণ্যের ম্যানুয়াল ডিভাইস ব্যবহার করলে বা রান্নাঘরে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করলে বিল কম আসবে। যেমন ব্লেন্ডার, এগ বিটার, ফুড প্রসেসর, টোস্টার, স্যান্ডুইচ মেশিন, জুসার ইত্যাদি।
লেখাপড়ার দরকারে বেশি ওয়াটের বাতি জ্বালিয়ে, অন্যান্য সময় কম ওয়াটের বাতি ব্যবহারের অভ্যাস খরচ কমাতে সাহায্য করবে।