BY- Aajtak Bangla
10 JANUARY 2025
সকলেই নিজেকে সুন্দর দেখতে পছন্দ করেন। সৌন্দর্যের জন্য ত্বক ভাল থাকা খুব জরুরি।
নিয়মিত স্কিন কেয়ার করা অন্যান্য অনেক অভ্যাসের মতোই প্রয়োজন। বিশেষত তিরিশ বছরের পরে এটা জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রোজকার স্কিনকেয়ারের মধ্যে টেনিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এতে ত্বক টানটান থাকে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
অনেকেই মনে করেন, টোনার বা অ্যাস্ট্রিনজেন্ট একে অপরের পরিপূরক। তবে সেই ধারণা ভুল।
মেকআপ বা স্কিনকেয়ার সম্পর্কে যারা সচেতন, তারাও অনেকে জানেন না, কাজ এক রকম হলেও দু’টির উপাদান সম্পূর্ণ আলাদা।
টোনারের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি শক্তিশালী হল অ্যাস্ট্রিনজেন্ট।
যাদের ত্বক অতিরিক্ত তৈলাক্ত, তারা এটি ব্যবহার করতেই পারেন। তবে এই প্রসাধনীর মধ্যে অ্যালকোহলের পরিমাণ বেশি থাকে।
ফলে, সেন্সিটিভ অর্থাৎ স্পর্শকাতর ত্বকে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্যবহার করলে, অনেক সময়ই নানা রকম অস্বস্তি দেখা যায়।
উল্টো দিকে, ওপেন পোরসের সমস্যায় টোনারের চেয়ে অনেক গুণ বেশি কার্যকর এই অ্যাস্ট্রিনজেন্ট।
এছাড়া ত্বকের সেবাম উৎপাদনের হার নিয়ন্ত্রণ করতে কিংবা ত্বকের পিএইচের সমতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে এই প্রসাধনীটি।
ত্বকের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কে টোনার মাখবেন আর কে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট, তা নির্ভর করে ত্বকের ধরন এবং সমস্যার উপর।
যাদের ত্বক ‘নর্মাল টু ড্রাই’ অর্থাৎ তৈলাক্ত নয়, তারা নিঃসন্দেহে অ্যালকোহল-মুক্ত টোনার ব্যবহার করতে পারেন।
যাদের মুখে র্যাশ, ব্রণর সমস্যা রয়েছে, তাদের ত্বকের জন্য কার্যকর হল অ্যাস্ট্রিনজেন্ট।