8 April, 2024

BY- Aajtak Bangla

২০ দিনেই কন্ট্রোলে আসবে বেয়াদপ ইউরিক অ্যাসিড, সহজ ট্রিকস

বর্তমান সময়ে আমাদের অনিয়মিত জীবনযাপন ও ভেজাল জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে হিমোগ্লোবিন , রক্তচাপ বাড়ার পাশাপাশি মানুষের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে তা আমাদের কিডনি ও হৃদযন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলে, এর সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন গাঁটে গাঁটে ব্যথা হওয়া শুরু হয়।

ইউরিক অ্যাসিড আমাদের লিভার থেকে তৈরী হয় ও আমাদের মূত্রনালী দিয়ে বেরিয়ে যায়।

কিন্তু যখন স্বাভাবিকের তুলনায় এই অ্যাসিড বেশি পরিমানে তৈরী হয় ও মূত্রের মাধ্যমে বেরোতে পারে না তখন তা আমাদের শরীরে ক্ষতি করা শুরু করে।

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বৃদ্ধি পেলে কিডনিতে পাথর  কিংবা কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার শরীরে ২.৫ থেকে ৬ মিলিগ্রাম/ dL ইউরিক অ্যাসিড থাকা স্বাভাবিক বলে ধরা হয়।

পাশাপাশি একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরে ৩.৫ থেকে ৭ মিলিগ্রাম/dL  ইউরিক অ্যাসিড থাকা স্বাভাবিক বলে ধরা হয়।

তবে শুরুতেই এই রোগ ধরা পড়লে তা গোড়া থেকে নির্মূল করা সম্ভব।

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দিলে উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে । সঙ্গে আমিষ খাবার ও রেড মিট ত্যাগ করতে হবে। এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় ওষুধ খেতে হবে।

 এছাড়াও প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে এই সব কিছু ছাড়াও ডাক্তারের কাছ থেকে সঠিক ওষুধ গ্রহণ করা উচিত এবং সময়ে সময়ে ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা করানো উচিত।

অনেক সময় এমন হয় যে লিভার এবং কিডনির কার্যকারিতা খারাপ হলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়।