BY- Aajtak Bangla

রোজ ২০ মিনিট উল্টো পথে হাঁটুন, সুগার-কোলেস্টেরল এমনিই চমকাবে

21 June, 2024

শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হল হাঁটা। হাঁটার জন্য মানুষ নানা ধরণের নিয়ম মেনে থাকেন।

কেউ দ্রুত হাঁটেন তো কেউ হাঁটেন ধীরে ধীরে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে উল্টো দিকে হাঁটাও একটি বিশেষ ব্যায়াম যা স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে দুর্দান্ত ভাবে উপকার করে।

তবে ডাল রান্না করে খাওয়ার আগে যদি তা ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে আরো বেশি উপকার পাবেএকে বলা হয় রিভার্স ওয়াকিং মানে সামনের দিকে না গিয়ে এক পা পিছন দিকে হাঁটা। ন।

রিভার্স ওয়াকিং-এর অনেক শারীরিক ও মানসিক উপকারিতা রয়েছে। যা অনেকেরই অজানা।

চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক ঠিক কী ভাবে উল্টো হাঁটা আপনার শরীর ও ব্যক্তিত্বের জন্য ভাল হতে পারে।

চিকিৎসকদের মতে, হাঁটুর সমস্যা কমানোর জন্য পিছনের দিকে হাঁটা প্রভূতভাবে কার্যকর হতে পারে। এটি শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখতে ও দক্ষতা বাড়াতে কাজে দেয়।

উল্টো পথে হাঁটলে আমাদের শরীরের এনার্জি লেভেল বেড়ে যায়। এটি করলে শরীরের মেটাবলিজমও ভাল হয়।

যাঁদের ঘুমের সমস্যা হয় তাঁরা উল্টো ভাবে হাঁটলে ভাল ঘুম হয়।

এটি শরীরের চর্বি গলানোর জন্য দুর্দান্ত কার্যকরী হয়। নিয়মিত এই ভাবে হাঁটলে ক্যালোরি খরচ হয় বেশি।

পিছনের দিকে হাঁটা শরীরের ভারসাম্য স্থিতিশীল রাখে। এছাড়াও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

যাদের হাঁটুতে ব্যথা আছে তারা হাঁটতে কষ্ট পান। কিন্তু বিপরীত হাঁটার অভ্যাস করলে হাঁটুতে কম চাপ পড়বে।

তাই যাঁরা হাঁটুর ব্যথায় ভুগছেন তাঁরাও এই ভাবে হাঁটতে পারেন। অর্থাৎ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, যাঁদের হাঁটুতে আঘাত বা ব্যথা আছে, তাঁরা উল্টো হাঁটলে উপকৃত হবেন।