09 January, 2024
BY- Aajtak Bangla
শিশুরা জন্মের পর তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমোয়। শিশুরা জন্মানোর পর থেকে রাতে ঘুমানোর সময়ও তাদের পিতামাতার মাঝে শোয়। কারণ সেসময় তারা মা-বাবার প্রয়োজন অনুভব করে।
মা-বাবার স্পর্শে শিশুরা নিজেকে নিরাপদ বোধ করে।
তবে বেশি বয়স পর্যন্ত সন্তানকে পাশে নিয়ে শুলে বৈবাহিক জীবনে দূরত্ব তৈরি হয়। আবার শিশুরও একটা বয়সের পর বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমানো উচিত নয়। এর পিছনে কারণ কী জানুন।
সন্তানের বয়স ৩ থেকে ৪ বছর হলে বাবা-মায়ের থেকে আলাদা ঘরে ঘুম পাড়ানোর ব্যবস্থা করান।
সন্তানকে স্বাবলম্বী করতে তাদের আলাদা ঘর দেওয়া জরুরি। একটা সময়ে শিশু প্রাক-বয়ঃসন্ধি পর্যায়ে থাকে, অর্থাৎ যখন শিশুর মধ্যে শারীরিক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে, তখন তাদের আলাদা ঘুমানোর ব্যবস্থা করা উচিত।
বছরের পর বছর বাবা-মায়ের মাঝখানে শুলে সন্তানকে ঘুমানো কঠিন হয়ে পড়ে। বাবা-মায়েরা নিজেদের শারিরীক চাহিদা মেটাতে পারেন না। তাই আগেই অভ্যাস করান।
বাবা-মা যদি দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, তবে সন্তানকে শুরু থেকে আলাদা শোওয়াতে হবে। তাছাড়া, শিশু বড় হওয়ার সঙ্গে ক্লান্তিকর দিনের পর তার ভাল ঘুমের প্রয়োজন।
বয়স বাড়লে শিশুর শরীরের বিকাশ শুরু হয়, রাতে ঘুমানোর সময় শিশুর দেহের বিকাশ ঘটে, তখন তাদের পৃথক ঘরের দরকার পড়ে।