21 Nobember, 2023
BY- Aajtak Bangla
ডাক্তাররা এখনও কোনও রোগ নির্ণয়ের জন্য জিভ দেখেন। অর্থাত্ জিভ জানান দেয়, শরীরে কী ধরনের রোগ পাকছে।
জিভের রং শরীরের অনেক অবস্থার ইঙ্গিত দেয়। জিভের রং, অবস্থা দেখে শরীরের কোনও কঠিন রোগ বাসা বেঁধেছে কিনা, জিভের রং দেখেই বোঝা যায়।
জিভের স্বাভাবিক রং কেমন হওয়া উচিত? জিভের রঙ যদি হালকা গোলাপি রঙের হয় এবং জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই।
জিভের উপর সাদা রঙের আবরণ তৈরি হলে বুঝবেন শরীরের কোনও সমস্যা দেখা দিয়েছে। শরীরে জলের পরিমাণ কম হলে জিভের উপর সাদা রঙের পুরু আস্তরণ পড়ে যায়।
পনিরের মতো জিভের মধ্যে সাদা স্তর পড়লে বুঝবেন শরীরের জন্য বিপদ সংকেত।
হালকা গোলাপী থেকে জিভের রং যদি হলুদ রঙের হয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন, শরীরে পুষ্টির ঘাটতি ঘটেছে।
অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যাফাইন খেলে অনেকেরই জিভ বাদামি আকার ধারণ করে। ধূমপান করলেও ঠোঁট ও জিভের রং বদলে বাদামি হয়ে যায়।
চেইন স্মোকারদের জিভের রং সাধারণত কালো হয়। যদি ধূমপান না করেও জিভের রং কালো হয়, তাহলে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগেরও লক্ষণ থাকে।
যদি হঠাত্ করে জিভের রং লাল হয়ে যায়, তাহলে বুঝবেন স্বাস্থ্য়ের সমস্যা তৈরি হয়েছে। শরীরে ভিটামিন ডি ১২ বা ফলিক অ্য়াসিডের ঘাটতি।
দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করেন। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন বি-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে।