BY- Aajtak Bangla
30 OCT 2025
ওটস অন্যতম স্বাস্থ্য খাবার। রোজ সকালে ওটস খাবার অভ্যাস রয়েছে বহু মানুষের। তবে শুধু সকাল নয়, দিনের যে কোনও সময়েই ওটস খেতে পারেন।
ডাক্তাররা ওটস খাওয়ার পরামর্শ দেন। ফিটনেস প্রিয় বাঙালি ওজন ঝড়াতে এই খাবার খেয়ে থাকেন।
ইনস্ট্যান্ট ওটসও আজকাল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দুধ এবং কলা দিয়ে অনেকেই ওটস খেয়ে থাকেন।
ওটস পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এছাড়াও ওটসে রয়েছে ফাইবার, হজমে সাহায্য করে।
ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ওটস দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। মেটাবলিজম এবং বিপাকক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ওটস। পেটের মেদও কমায় এই খাবার।
ওটস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেই সহায়ক। এতে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে।
ওটসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং পলিফেনল। এগুলি শরীরের অক্সিড্যান্ট স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওটস হৃদরোগের ক্ষেত্রেও সহায়ক।
ওটসে বিটা গ্লুকান থাকার ফলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ওটস ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক।
ত্বককে সুরক্ষা দিতে ওটস pH লেভেলের ভারসাম্য বজায় রাখে। চুলকানি, জ্বালা, শুষ্কতা কমায় ত্বকের।