BY- Aajtak Bangla
একটু আলু-পটলের ঝোল হলে তাই দিয়েই ভাত খাওয়া হয়ে যায়। পটল বেশ পুষ্টিকর খাবারও।
ডালের সঙ্গে পটল ভাজা, পটলের দোর্মা, দুই পটলের মতো পদের কোনও তুলনা হয় না।
জানলে অবাক হবেন, পটলের দুর্দান্ত পুষ্টিগুণও রয়েছে। তাই সাধারণ সবজি ভেবে পটলকে হেলাফেলা করলে ভুল করবেন।
কিন্তু পটলের একটি বদনামও আছে। কারও মৃত্যুকে অনেকসময় কথ্য ভাষায় 'পটল তোলা' বলা হয়। এর পিছনে কারণ কী?
আসলে কোনও ফলদায়ী পটল গাছের সবগুলো পটল তুলে ফেললে গাছটি মারা যায়।
সেই থেকেই এই বাগধারার প্রবর্তন।
জেনে রাখা ভাল, অতি সাধারণ পটলেই প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন এ, সি-এর কারণে এটি দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর এই সবজি। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বয়স, বলিরেখার ছাপ কমাতে সাহায্য করে।
পুষ্টিবিদদের মতে, যাঁরা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন তাঁরা নিয়মিত পটল খেতে পারেন। যাঁদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তাঁরাও পটল খেতে পারেন।
আয়ুর্বেদ অনুসারে, সর্দি-কাশি, গলার সমস্যা, মাথার যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে পটল। তবে একদিন খেয়েই ওষুধের মতো উপকার আশা করবেন না।