BY- Aajtak Bangla
কানের লোম কেবল একটি শারীরিক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং এটি আপনার ব্যক্তিত্ব এবং ভাগ্যেরও ইঙ্গিত দিতে পারে।
বিজ্ঞান এটিকে হরমোনের পরিবর্তনের ফলাফল বলে মনে করে, অন্যদিকে সামুদ্রিক শাস্ত্র এটিকে ভাগ্য এবং প্রকৃতির প্রতিফলন বলে মনে করে।
প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রে, শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে একজন ব্যক্তির স্বভাব এবং ভাগ্যের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়।
বিশেষ করে সমুদ্র শাস্ত্রে, কানের চুলকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।
যাদের কানের ভেতর থেকে চুল গজায় তাদের ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়। এই ধরনের ব্যক্তিরা ধনী হন এবং জীবনে কখনও অর্থের অভাব বোধ করেন না। তারা তাদের ভাগ্যের উপর আস্থা রাখেন।
যাদের কানের বাইরে চুল থাকে, তারা তাদের ব্যক্তিত্ব এবং শিল্প দিয়ে মানুষকে মুগ্ধ করে। তাদের ব্যক্তিত্ব চিত্তাকর্ষক এবং আকর্ষণীয়।
যাদের কানে স্বাভাবিকের চেয়ে লম্বা চুল থাকে তারা প্রতিভাবান এবং আধ্যাত্মিক। তাদের ঈশ্বরের প্রতি গভীর বিশ্বাস থাকে এবং তারা আধ্যাত্মিক জীবনকে গুরুত্ব দেয়।
কানের চুল ছোট হলে তা শুভ বলে বিবেচিত হয় না। কঠোর পরিশ্রম করেও এই ধরনের ব্যক্তিরা আর্থিকভাবে সফল হতে পারে না।
সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, কানের লোম সৌভাগ্যের প্রতীক। এগুলো মূল থেকে তুলে ফেলা অশুভ বলে মনে করা হয় কারণ এটি ব্যক্তির ভাগ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, এগুলো সম্পূর্ণরূপে না তুলে হালকাভাবে ছাঁটাই করা ভালো।