BY- Aajtak Bangla
13 May 2025
টুথপেস্টের পেছনে রয়েছে বহু বছরের ইতিহাস ও নানা উপাদান।
টুথপেস্ট
প্রাচীন মিশর, চিন, গ্রিস এবং ভারতে মানুষ দাঁতের যত্নে পাউডার ব্যবহার করত। তাতে কয়লা, পিষে নেওয়া খোলা, তামার গুঁড়ো ইত্যাদি থাকত।
টুথপেস্টের ইতিহাস
১৮৫০-এর দশকে প্রথম আধুনিক টুথপেস্ট বাজারে আসে। ১৮৭৩ সালে কলগেট প্রথমবার টিউব-আকারে পেস্ট বিক্রি শুরু করে।
আধুনিক টুথপেস্ট
সাধারণত টুথপেস্টে থাকে: – ফ্লুরাইড (দাঁতের সুরক্ষায়) – অ্যাব্রেসিভ (ময়লা তুলে ফেলার জন্য) – ফ্লেভার ও সুগন্ধি – হিউমেকট্যান্ট (পেস্টকে আর্দ্র রাখে)
টুথপেস্টের উপাদান
হার্বাল টুথপেস্টে থাকে তুলসী, নিম, লবঙ্গ, বকরাজ, মিশ্রী ইত্যাদি।
হার্বাল টুথপেস্ট
এই টুথপেস্টে সোডিয়াম ফ্লুরাইড বা স্ট্যানাস ফ্লুরাইড থাকে। এটি দাঁতের এনামেল মজবুত করে এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধ করে।
ফ্লুরাইড যুক্ত টুথপেস্ট
যাঁদের ঠান্ডা-গরমে দাঁত ব্যথা করে, তাঁদের জন্য এই পেস্ট। এতে পটাশিয়াম নাইট্রেট বা স্ট্রনটিয়াম ক্লোরাইডথাকে। এটি স্নায়ুকে শান্ত করে।
সেনসিটিভ টুথপেস্ট
এই পেস্ট দাঁতের উপরিভাগ থেকে দাগ তুলতে সাহায্য করে। এতে সাধারণত হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড বা বেকিং সোডা থাকে।
হোয়াইটেনিং টুথপেস্ট
বাচ্চাদের পেস্টে ফ্লুরাইডের মাত্রা কম থাকে। সাধারণত রঙিন, ফ্লেভার্ড হয়। সেই সঙ্গে এগুলি গিলে ফেললেও ক্ষতি হয় না।
বাচ্চাদের টুথপেস্ট