BY- Aajtak Bangla
1st December, 2024
এই ২১ শতকেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্য়ে বয়সের পার্থক্য থাকার পক্ষে সওয়ালও করেন অনেকে।
তাঁরা মনে করেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্য়ে কিছু বছরের পার্থক্য থাকা উচিত। তাহলেই নাকি একটি ‘সুস্থ সম্পর্ক’ গড়ে তোলা যায়!
একে অপরকে বুঝতে সুবিধা হয়। সম্পর্কে বোঝাপড়াও থাকে ঠিকঠাক। তবে বয়সের ফারাক ঠিক কতটা হলে সংসার হয় সুখের।
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসা নিয়ম অনুযায়ী, স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য তিন থেকে পাঁচ বছর হওয়া উচিত।
এও মনে করা হয় স্বামীর বয়স স্ত্রীর চেয়ে বড় হতে হবে।
এর পিছনে বিজ্ঞানের যুক্তিও আছে। বিজ্ঞান মতে, বিয়ের জন্য শারীরিক এবং মানসিক বিকাশ জরুরি।
হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মেয়েরা সাধারণত শারীরিক ও মানসিকভাবে ছেলেদের তুলনায় তাড়াতাড়ি পরিণত হয়।
মেয়েদের ক্ষেত্রে এই হরমোনের পরিবর্তন ৭ থেকে ১৩ বছর বয়সের মধ্যে শুরু হয়, ছেলেদের ক্ষেত্রে এটি ৯ থেকে ১৫ বছর বয়সের মধ্যে শুরু হয়।
ভারতে, মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৮ বছর এবং ছেলেদের ২১ বছর। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তিন বছরের পার্থক্য গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হয়।