বর-বউয়ের বয়সের পার্থক্য কতটা থাকা দরকার? ৫টি গুরুত্বপূর্ণ দিক

08 Fev, 2025

বিবাহ একটি সামাজিক বন্ধন, যেখানে বয়সের পার্থক্য অনেক সময় দাম্পত্য জীবনের উপর প্রভাব ফেলে। 

বয়সের পার্থক্য বেশি হলে দম্পতির মানসিক পরিপক্বতায় পার্থক্য আসতে পারে। এতে সম্পর্কের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই দুজনের মানসিক পরিপক্বতার মিল থাকা জরুরি।

যদি বয়সের ব্যবধান বেশি হয়, তাহলে পারস্পরিক চিন্তা-ভাবনায় পার্থক্য আসতে পারে। একই প্রজন্মের হলে মানসিক বোঝাপড়া তুলনামূলক ভালো হতে পারে।

সমাজে সাধারণত স্বামীর বয়স স্ত্রীর চেয়ে বেশি থাকাকেই স্বাভাবিক মনে করা হয়। তবে বয়সের বেশি পার্থক্য অনেক ক্ষেত্রে পারিবারিক ও সামাজিক চাপে ফেলতে পারে।

বয়সের পার্থক্য বেশি হলে দম্পতির শারীরিক সক্ষমতায় পার্থক্য আসতে পারে, যা ভবিষ্যতে দাম্পত্য জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে।

অনেকেই মনে করেন, স্বামীর বয়স বেশি হলে তিনি অর্থনৈতিকভাবে স্থিতিশীল থাকেন, যা দাম্পত্য জীবনের জন্য ভালো। তবে পারস্পরিক সহযোগিতা ও দায়িত্ববোধ থাকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

বয়সের ব্যবধান বেশি হলে সন্তান লালন-পালনে পার্থক্য দেখা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বাবা-মায়ের চিন্তা-ভাবনায় ফারাক থাকলে শিশুর মানসিক বিকাশে প্রভাব পড়তে পারে।

বড় বয়সের ফারাক থাকলে জীবনধারা ও সাংস্কৃতিক চিন্তাভাবনাতেও পার্থক্য দেখা দিতে পারে। এতে দাম্পত্য জীবনে মানসিক দূরত্ব তৈরি হতে পারে।

বয়সের ব্যবধান কম হলে দাম্পত্য জীবনের শারীরিক সম্পর্ক সহজ হয়, কারণ উভয়ের যৌন চাহিদা ও শারীরিক সক্ষমতা একসাথে সমন্বিত থাকে।