16 SEPTEMBER 2024
BY- Aajtak Bangla
বাবা-মা হওয়া একটি বড় দায়িত্ব। অভিভাবক হিসেবে আপনার সতর্ক হওয়া উচিত। কারণ অভিভাবকত্বের ক্ষেত্রে সামান্য অবহেলাও সন্তানের ভবিষ্যতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশেষ করে যদি আপনি একটি কন্যার বাবা-মা হন তবে আপনাকে আরও সতর্ক হতে হবে।
আপনার মেয়ের ১২ বছর বয়সে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শেখানো উচিত। সেই বিষয়গুলি কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
যদি আপনার মেয়ে ১২ বছর বয়সী হয়ে থাকে বা ১২ বছর হতে চলেছে, তার সঙ্গে ইমোশন সম্পর্কে খোলাখুলি কথা বলুন। এতে মেয়েটি আপনার সঙ্গে সবকিছু শেয়ার করবে।
কিছু অভিভাবক এটা করেন না, যা ভবিষ্যতে সমস্যার সৃষ্টি করে। আপনার মেয়ে তার আবেগকে দমন করতে শুরু করতে পারে, যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
আপনাকে অবশ্যই আপনার বাড়ন্ত কন্যাকে ১২ বছর বয়সের পরে কাকে বিশ্বাস করতে হবে এবং কাকে নয়, তা শেখাতে হবে। এর মাধ্যমে সে ভুল সঙ্গ এড়াতে পারে।
একই সময়ে, আপনার সন্তানের মধ্যে সংবেদনশীলতার অনুভূতি জাগ্রত করুন। কাউকে কষ্টে সাহায্য করা, বড় ও ছোটদের সম্মান দেওয়া, সুখে-দুঃখে বন্ধুদের সহযোগিতা করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা তাদের বুঝিয়ে দিন। এটি তাকে আরও ভাল মানুষ করে তুলবে।
এ ছাড়া সত্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাও তাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার উচিত সর্বদা যা সঠিক তা সমর্থন করা, আপনার মেয়েকেও এটি শেখান। আপনার মেয়ের সঠিক এবং ভুলের পার্থক্য বোঝা উচিত ।
সময় আমাদের সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা সময়কে গুরুত্ব দেয়, তারা সাফল্যের সিঁড়ি অতিক্রম করে। তাই অবশ্যই আপনার ১২ বছরের মেয়েকে এই জিনিসটি শেখান। তার মধ্যে সময় ম্যানেজমেন্টের দক্ষতা গড়ে তুলুন।
এখন থেকেই আপনার মেয়ের ভবিষ্যৎ উন্নত করতে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।