March 18, 2024
BY- Aajtak Bangla
বাংলার পলাশের সৌন্দর্যে মজেনি এমন মানুষ পাওয়া ভার। বসন্তে পুরুলিয়া, মেদিনীপুর, বাঁকুড়া তো বটেই অন্যান্য জায়গাতেও পলাশ ফোটে।
পাইন, ওক, বেতের জঙ্গলের মাঝে শুধুই নজর কাড়ে এই ফুল। সেখানে গেলে কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখাও মেলে। আর দেখা মেলে রেড পান্ডার।
এই ফুল পেতে হলে যেতে হবে সিকিমের ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্যে। হ্যাঁ আমরা কথা বলছি রডোডেনড্রনের। স্থানীয়রা বলে গুরাস।
সমগ্র বিশ্বে ৩৮টি প্রজাতির রডোডেনড্রন পাওয়া যায়।। তার মধ্যে ১৯টি প্রজাতির রডোডেনড্রনের দেখা মেলে এখানে।
বিশ্বের যে সব স্থানে রডোডেনড্রন পাওয়া যায় তার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিকিম। এশিয়ার মধ্যে প্রথমে বসন্তের আবহে লাল টুকটুকে রঙে ভরে ওঠে গোটা জঙ্গল।
ভার্সেতে পৌঁছাতে হয় ট্রেক করে। শিলিগুড়ি থেকে বাসে চেপে জোরথাং। সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘণ্টা। সেখান থেকে সোমবারিয়া হয়ে পৌঁছাতে হবে হিলে।
ভার্সেতে রাত কাটানোর জন্য দুটো রিসর্ট রয়েছে। গুরাস কুঞ্জ এবং ফরেস্ট ব্যারাক। এছাড়া আপনি ওখরে, দোদকে, সোরেংয়ে সহজেই হোটেল ও হোমস্টে পেয়ে যাবেন।
দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় এই ফুলের দেখা মিললেও সিকিমের রডোডেনড্রন বিশ্ববিখ্যাত।
কখনই সবার্থপর হবেন না। যা অন্যের কাছে আপনার মূল্য কমিয়ে দিতে পারে।