BY- Aajtak Bangla
02 September, 2024
ইলিশের জনপ্রিয়তা: ইলিশ মাছ দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় ৩০ কোটি মানুষের খাদ্য তালিকায় রয়েছে এবং এটি স্যামন ও টুনার পরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মানুষের মাছ।
ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক গুরুত্ব: ইলিশের নামের সঙ্গে শতাধিক এলাকা ও স্থাপনার নাম যুক্ত রয়েছে, যেমন যশোরের ইলিশমারি গ্রাম, চাঁদপুরের ইলিশাঘাট, এবং ভোলার ইলিশা নদী।
ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের প্রাচুর্য: ইলিশে স্যাচুরেটেড চর্বির পরিমাণ কম এবং ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি থাকে, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
হৃদযন্ত্রের সুরক্ষা: ইলিশের ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
অস্থিসন্ধির রোগ নিরাময়: ইলিশের ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস নিরাময়ে সহায়ক।
চোখের দৃষ্টিশক্তি রক্ষা: চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ইলিশের ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সহায়তা করে, এবং ভিটামিন এ রাতকানা রোগ প্রতিরোধে কার্যকর।
মানসিক স্বাস্থ্য: ইলিশের ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড অবসাদ মোকাবিলায় এবং সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিজঅর্ডার ও পোস্ট-ন্যাটাল ডিপ্রেশনের চিকিৎসায় সহায়ক।
ত্বকের তারুণ্য রক্ষা: ইলিশের প্রোটিন কোলাজেনসমৃদ্ধ, যা কোষের সার্বিক কার্যকারিতা বাড়ায় এবং ভিটামিন সি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
১০০ গ্রাম ইলিশ মাছে আনুমানিক ৩১০ ক্যালরি, ২২ গ্রাম প্রোটিন ও ১৯ দশমিক ৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে।