আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৫ বছর পূর্ণ করলেন বিরাট কোহলি।
২০০৮ সালের এই দিনে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ডাম্বুলা ওয়ানডেতে অভিষেক করেছিলেন।
২০০৯-এর শেষে, কলকাতায় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম সেঞ্চুরি করেছিলেন বিরাট কোহলি।
এরপর ২০১০ সালে তিনটি সেঞ্চুরি করেছিলেন বিরাট কোহলি।
২০১১ সালে বিশ্বকাপে অভিষেকেও সেঞ্চুরি করেন। ফাইনালে ৩৫ রান করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করেন।
২০১১-১২ সালে বিরাট কোহলি টেস্টে অভিষেকের সুযোগ পান। অ্যাডিলেডে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিও করেন
২০১৩ সালে ভারতের হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জেতেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ফাইনালে ৪৩ রান করেন কোহলি।
২০১৪ সালে ইংল্যান্ড সফরের সময়ে যদিও তাঁর সময়টা একটু খারাপ গিয়েছিল। জেমস অ্যান্ডারসনের বিপক্ষে সেভাবে ব্যাট চলেনি বিরাটের। সিরিজে তাঁর গড় রান ছিল ১৩.৪০।
২০১৪-১৫ সালে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। আর সেই সময়েই বিরাট কোহলির হাতে ভারতীয় দলের নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হয়।
২০১৬ সাল বিরাট কোহলি অন্যতম সেরা বছর ছিল। আইপিএলের এক মরসুমে সর্বাধিক ৯৭৩ রানের রেকর্ড করেন।
২০১৭ সালও বিরাট কোহলির জন্য খুব শুভ ছিল। ১১ ডিসেম্বর বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মাকে বিয়ে করেন তিনি।
২০১৮ সালে বিরাট কোহলি প্রথমবারের মতো টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বর ব্যাটসম্যানের শিরোপা পান। ইংল্যান্ড সফরে টেস্ট সিরিজে তিনি ২টি সেঞ্চুরি ও ৩টি হাফ সেঞ্চুরি করেন।
২০১৯ সালে, কোহলির নেতৃত্বে, ভারতীয় দল অস্ট্রেলিয়াকে তাদের ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজে হারিয়েছিল।
২০২০-তে টিম ইন্ডিয়া অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে ছিলেন না বিরাট কোহলি। সেই সময়ে বাবা হতে চলেছিলেন তিনি।
২০২১ সালে বিরাট কোহলি RCB-র অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেন। সেই সঙ্গে টিম ইন্ডিয়ার টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্বও ছাড়েন।
২০২২ সালে বিসিসিআই তাঁকে ওডিআই অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয়। বিরাট কোহলি টেস্ট অধিনায়কত্বও ছেড়ে দেয়। খারাপ ফর্মের কারণে ক্রিকেট থেকে বিরতি নেন কোহলি।
২০২৩ সালে প্রায় আড়াই বছর পর ফর্মে ফেরেন বিরাট কোহলি।