BY- Aajtak Bangla
22 SEPTEMBER, 2023
এখন প্রায় সব পরিবারেই প্রতি মাসে কোনও না কোনও ওষুধ কেনা হয়। এমন অনেক মানুষই আছেন, যাঁদের কিছু প্রাণদায়ী ওষুধের উপর নির্ভর করেই বেঁচে থাকতে হয়।
অনেকেই তাই স্থানীয় দোকান বা অনলাইন থেকে প্রায় প্রতি মাসে নানা দরকারি ওষুধপত্র নিয়মিত কেনেন। কিন্তু যে সব ওষুধপত্র নিয়মিত কিনছেন সেগুলি জাল বা নকল কিনা বুঝবেন কী করে?
গত মার্চ মাসেই ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (DCGI) দেশের ৭৬টি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত চালায়।
নকল ওষুধ তৈরিতে জড়িত থাকার দায়ে এর মধ্যে ১৮টি কোম্পানির লাইসেন্স বাতিল করে। কিন্তু সাধারণ মানুষ জাল বা নকল ওষুধ চিনবেন কী করে? জেনে নিন...
ট্যাবলেট-ক্যাপসুলের মতো ওষুধের ক্ষেত্রে সেটির কোথাও কোনও অংশ ভাঙা রয়েছে কিনা, ক্যাপসুলের ভিতরে থাকা ওষুধের গুঁড়োর পরিমাণে বা রঙে কোনও ফারাক আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে।
ওষুধের মোড়কের আকার-আকৃতি, তার রং-বানান ইত্যাদি সব ভাল করে দেখে নিতে হবে। সিরাপ-টনিকের মতো বোতলজাত ওষুধের ক্ষেত্রে বোতলের প্যাকেজিং-সিল ঠিক আছে কিনা, তা দেখে নিতে হবে।
কোনও রকম ত্রুটি, পার্থক্য বা সন্দেহজনক কিছু চোখে পড়লেই ওই ওষুধ বিক্রেতাকে ফিরিয়ে দিন। তবে যে কোনও ওষুধের মোড়কের বা লেবেলের গায়ে তার ‘ইউনিক অথেনটিকেশন কোড’ লেখা থাকে।
ওষুধ কেনার পর সেটির সম্পর্কে মনে কোনও রকম সন্দেহ হলে, ওষুধের ওই ‘ইউনিক অথেনটিকেশন কোড’ ৯৯০১০৯৯০১০ নম্বরে SMS করতে হবে।
ওই ওষুধটি যেখানে তৈরি, সেখান থেকে আপনি একটি অথেনটিকেশন মেসেজ পাবেন। সেটি দেখেই বোঝা যাবে এই ওষুধ ‘খাঁটি’ না নকল!