31 May 23
BY- Aajtak Bangla
CPIM-এর একসময়ের দর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা। বলা হত, লক্ষ্মণ শেঠের ভয়ে তমলুকে বাঘে গরুতে একঘাটে জল খায়!
২০১১ সালের পর থেকেই লক্ষ্মণের শক্তিসেল ক্ষয়ে যেতে শুরু করে।
এখন কার্যত 'নো হোয়্যার'। সিপিএম তাঁকে বহিষ্কার করেছে বহু আগেই। সেই ২০১৪ সালে।
রাজনীতিতে লক্ষ্মণ খবর হন না, অনেক দিন ধরেই। হঠাত্ বিয়ে করে খবর হলেন। পাত্রীর নাম মানসী দে।
৭৭ বছর বয়সী লক্ষ্মণ শেঠের দ্বিতীয় বিয়ে এটি। প্রথম স্ত্রী তমালিকা পন্ডা শেঠ ২০১৬ সালে মারা গিয়েছেন। প্রথম পক্ষের দুই ছেলে রয়েছে।
গত ২৪ মে মানসীর সঙ্গে রেজিস্ট্রি সারেন লক্ষ্মণ। কলকাতার একটি বিলাসবহুল হোটেলের উচ্চপদে কর্মরতা মানসী। বয়স ৪২ বছর।
আগামী ২৪ জুন প্রীতিভোজের অনুষ্ঠান করবেন বেশ আড়ম্বরের সঙ্গেই। আমন্ত্রিতের তালিকা বিশাল।
সেই অনুষ্ঠানেই ধর্মীয় রীতি মেনে সাতপাকে বাঁধা পড়বেন লক্ষণ-মানসী।
সিপিএম-এর ৩ বারের সাংসদ ও ৩ বারের বিধায়ক তিনি। সিপিএম বহিষ্কার করার পরে 'ভারত নির্মাণ পার্টি' নামে দল গড়েন।
পরে বিজেপি-তে যোগ দেন। সেখানে সুবিধে করতে না পেরে কংগ্রেসে যোগ দেন। তমলুকে কংগ্রেসের টিকিটে ভোটেও লড়েন। জামানত জব্দ হয়
তৃণমূলে যোগ দিতে চেয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখেছিলেন। লাভ হয়নি।
আপাতত বিয়ে করেই খবরে রয়েছেন লক্ষ্মণ শেঠ।