11 JUNE 2025

BY- Aajtak Bangla

তৃতীয় সিঁড়িতে পা দিলেই সর্বনাশ! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ১০ রহস্য জানুন

আর কিছুদিনের মধ্যেই পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে ধুমধাম করে পালিত হবে রথযাত্রা উৎসব। কিন্তু জানেন এই মন্দিরর সঙ্গে জড়িয়ে আছে নানা অলৌকিক কাহিনি।

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরটি প্রায় ৪৫ তলা বাড়ির সমান উঁচু। আশ্চর্যজনক ভাবে যে দিকে হাওয়া চলে সবসময় তার বিপরীতে ওড়ে মন্দিরের ধ্বজা। 

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের চূড়ার কোনও ছায়া দেখা যায় না। যার ব্যাখ্যা বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলে না। 

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের চূড়ায় কখনও কোনও পাখি বসতে দেখা যায় না। এমনকি মন্দিরের উপর দিয়ে কোনও পাখি উড়তে দেখা যায়নি।

জগন্নাথ মন্দিরের চূড়ায় একটি চক্র লাগানো রয়েছে। আশ্চর্যজনক বিষয় হল, যে কেউ যে কোনও প্রান্ত থেকে ওই চক্রের দিকে তাকালে মনে হবে সেটি তাঁর দিকেই ঘোরানো। 

প্রতি ৮, ১২ ও ১৯ বছর অন্তর পুরীর মন্দিরের বিগ্রহ বদল হয়। প্রবীণ পুরোহিতের চোখ বেঁধে, হাতে দস্তানা পরিয়ে মূর্তি বদল করা হয়। বন্ধ থাকে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। 

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রান্নাঘরকে বিশ্বের বৃহত্তম বলা হয়। মন্দিরে যতই ভক্ত আসুক, কখনও প্রসাদ কম পড়ে না।

জগন্নাথ মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করলে সমুদ্রের গর্জন, ঢেউয়ের কোনও শব্দ শোনা যায় না।

এই মন্দিরের সিঁড়ির তৃতীয় ধাপে কখনওই পা দিতে নেই। ‘যম শিলা’ বলা হয় একে।  খেয়াল রাখবেন, ভুলেও পা পড়লেই সর্বনাশ।