2 February 2024
BY- Aajtak Bangla
এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে। বসকে বললেন তাঁর এক বন্ধু, ‘তোমার কর্মচারীদের কী এমন জাদু করেছ যে তাঁরা এত সময়ানুবর্তী হয়ে গেল?’ বস হাসতে হাসতে বললেন, ‘জাদু না হে, আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। সবাই সময়মতো পৌঁছাতে চেষ্টা করে, যেন দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়!’
সকাল থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া চলছে। স্ত্রী রেগে গিয়ে স্বামীকে যা-তা শুনিয়ে দিচ্ছে। নিরুপায় স্বামী বলল- স্বামী: বোকার মতো কথা বলো না। স্ত্রী: সে কী! তা না হলে তুমি বুঝবে কী করে?
দুটি সিংহ গাছের নীচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছে। একটি মা সিংহ, আরেকটি বাচ্চা সিংহ। এমন সময় বাচ্চা সিংহটি দেখতে পেল একটি হরিণ তাদের দেখে দ্রুত দৌড়ে পালাচ্ছে। বাচ্চা সিংহটি তার মাকে বলল— বাচ্চা: আচ্ছা মা, এই যে দ্রুত দৌড়ে যাচ্ছে, এটা কী? মা: এটা আমাদের ফাস্ট ফুড।
একদিন দুপুরে লিলি বলছে তার বান্ধবী পলিকে- লিলি: জানিস, সেদিন দেখি আমার স্বামী পাশের বাড়ির মেয়েটার সঙ্গে সিনেমা হলের দিকে যাচ্ছে! পলি: বলিস কী? তুই পিছু নিলি না? লিলি: না। পলি: কেন? লিলি: এখন হলে যে সিনেমাটা চলছে, ওটা আমি আগেও দেখেছি।
বাড়িতে অতিথি এসেছেন। মা বল্টুকে ডেকে বললেন, ‘বাবা বল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে আয় তো।’ দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল বল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে— মা: কী হলো? কী আনলি ওনাদের জন্য? বল্টু: ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!
ছেলে: বাবা, তুমি কি কিছু টাকা বাঁচাতে চাও? বাবা: অবশ্যই চাই। ছেলে: তাহলে আমাকে একটি বাইক কিনে দাও। বাবা: কেন? ছেলে: তাতে জুতোর তলা ক্ষয় কম হবে। আমাকে জুতো কিনে দেওয়ার টাকাটা তোমার বেঁচে যাবে।
বাবাই তার প্রেমিকা তিশার সঙ্গে ডেটিংয়ে গেছে- তিশা: আমি আমার পার্সটা ভুলে বাড়ি রেখে এসেছি। বাবাই: তাতে সমস্যা কী? তিশা: কিন্তু এখন আমার দুই হাজার টাকার খুব দরকার। বাবাই: কোনো সমস্যা নেই, আমি আছি না! এই নাও ২০ টাকা। এটা দিয়ে রিকশায় করে বাড়ি গিয়ে পার্সটা নিয়ে এসো!
রোগী: ডাক্তার, এই রোগে আমার বাঁচার সম্ভাবনা কত পার্সেন্ট? চিকিৎসক: শতভাগ। রোগী: কীভাবে? চিকিৎসক: সাধারণত এ রোগে প্রতি দশজনে একজন বাঁচে। রোগী: তাহলে আমার বাঁচার ভরসা কোথায়? চিকিৎসক: আপনি আমার দশম রোগী। এর আগের নয়জনই মারা গেছেন।
একটি মুরগি এক ঈগলকে বিয়ে করেছে তখন একটা মোরগ জিজ্ঞেস করল- আমি কি মরে গেছিলাম? মুরগি বললো- আমি শুধু তোমাকেই বিয়ে করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার বাবা-মা চেয়েছিলেন আমার স্বামী এয়ারফোর্সে থাকুক।