scorecardresearch
 

Dibyendu Adhikari-Abhishek Banerjee: এবার শান্তিকুঞ্জে 'চায়ে পে চর্চা'? বন্দ্যোপাধ্যায়-অধিকারী পরিবারের সৌজন্য!

আগামী ৩ ডিসেম্বর কাঁথিতে জনসভা রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর সেখানে এনিয়ে তৃতীয় বার সভা অভিষেকের। কাঁথির প্রভাত কুমার কলেজ ময়দান থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বাড়ি শান্তিকুঞ্জ কাছেই। দূরত্ব মাত্র ২০০ মিটার।

Advertisement
দিব্যেন্দু অধিকারী ও শুভেন্দু অধিকারী। দিব্যেন্দু অধিকারী ও শুভেন্দু অধিকারী।
হাইলাইটস
  • শান্তিকুঞ্জে চায়ে পে চর্চা?
  • অভিষেককে আমন্ত্রণ জানাতে চান দিব্যেন্দু।

শুক্রবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারীর 'সৌজন্য সাক্ষাতে'র রেশ এখনও কাটেনি। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদককে কাঁথির 'শান্তিকুঞ্জে' চায়ের আমন্ত্রণ জানালেন তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী।   


আগামী ৩ ডিসেম্বর কাঁথিতে জনসভা রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর সেখানে এনিয়ে তৃতীয় বার সভা অভিষেকের। কাঁথির প্রভাত কুমার কলেজ ময়দান থেকে রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বাড়ি শান্তিকুঞ্জ কাছেই। দূরত্ব মাত্র ২০০ মিটার। এর আগে কাঁথিতে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুকে নিশানা করেছিলেন অভিষেক। এমনকি তাঁর একটি মন্তব্যে বিতর্কও হয়েছিল। আরও একবার অভিষেক কাঁথিতে সভা করতে চলেছেন। স্বাভাবিক শুভেন্দু আবারও নিশানা করবেন। এর আগের দুবার পাল্টা আক্রমণ শানিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতাও। এবার অভিষেককে চায়ের আমন্ত্রণ জানাবেন দিব্যেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন,'আমার বাড়ির দোরগোড়ার সভা। আমি চা খেতে আসতে বলব। উনি এলে খুশিই হব।'

শুক্রবার বিধানসভায় নিজের ঘরে শুভেন্দু অধিকারীকে চা খেতে ডেকেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা দুজনে সৌজন্য সাক্ষাৎ বলে জানিয়েছেন। বিধানসভা অধিবেশনে 'স্নেহের ভাই'ও শোনা গিয়েছে মমতার মুখে। সূত্রের খবর, ঘরে ঢুকেই মমতাকে পায়ে হাত দিয়ে প্রণামও করেছেন শুভেন্দু। এবার দিব্যেন্দুও চায়ে পে চর্চায় ডেকে পাঠাচ্ছেন অভিষেককে। মমতা-শুভেন্দু সাক্ষাৎ নিয়ে দিব্যেন্দু বলেন,'এটাই সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি। খুব স্বাভাবিক ঘটনা। বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেই পারেন মুখ্যমন্ত্রী।'

 এটা প্রণিধানযোগ্য,দিব্য়েন্দু এখনও খাতায় কলমে তৃণমূল সাংসদ। ফলে অভিষেক চায়ের আমন্ত্রণ রক্ষা করতেই পারেন। কারণ তাঁরা একই দলের প্রতিনিধি। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে শুভেন্দু বিজেপিতে যোগদানের পর কাঁথির সঙ্গে কালীঘাটের সমীকরণ বদলে গিয়েছে। দিব্যেন্দু ও শিশির তৃণমূলে থাকলেও তাঁরা দলে ব্রাত্য। কোনও সভা-সমাবেশে দেখা যায় না। দিব্যেন্দুর আক্ষেপ, অভিষেকের সভায় তাঁকে আমন্ত্রণ করা হয়নি।      

Advertisement

আরও পড়ুন- নতুন করে শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত কার? ব্রাত্য বসু যা বললেন

Advertisement