scorecardresearch
 

'রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসে প্রশ্রয় দেওয়া অনুচিত', রাষ্ট্রসংঘে কানাডাকে বার্তা জয়শঙ্করের

রাজনৈতিক সুবিধা থাকলে তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ। এমন মনোভাব থাকা উচিত নয়। রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চ থেকে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, 'এখনও কিছু দেশ আছে যারা একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থেকে সব কাজ করে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সরব হতে হবে। এমনটা চলতে দেওয়া যাবে না। মুখের কথায় আর কাজে মিল না থাকলে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সাহস রাখতে হবে আমাদের।' রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, পরোক্ষভাবে কানাডাকেই ইঙ্গিত করে একথা বললেন এস জয়শঙ্কর। 

Advertisement
রাজনৈতিক সুবিধা থাকলে তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ। এমন মনোভাব থাকা উচিত নয়। রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চ থেকে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। রাজনৈতিক সুবিধা থাকলে তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ। এমন মনোভাব থাকা উচিত নয়। রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চ থেকে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
হাইলাইটস
  • রাজনৈতিক সুবিধা থাকলে তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ। এমন মনোভাব থাকা উচিত নয়।
  • রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চ থেকে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
  • নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে বক্তব্য রাখেন বিদেশমন্ত্রী।

রাজনৈতিক সুবিধা থাকলে তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ। এমন মনোভাব থাকা উচিত নয়। রাষ্ট্রসংঘের মঞ্চ থেকে এমনটাই বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, 'এখনও কিছু দেশ আছে যারা একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থেকে সব কাজ করে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সরব হতে হবে। এমনটা চলতে দেওয়া যাবে না। মুখের কথায় আর কাজে মিল না থাকলে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সাহস রাখতে হবে আমাদের।' রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, পরোক্ষভাবে কানাডাকেই ইঙ্গিত করে একথা বললেন এস জয়শঙ্কর। 

নিউইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদে বক্তব্য রাখেন বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, গোটা পৃথিবী এখন একটা খুব অস্থির সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে এমন সময়েও ভারত G20-এর সভাপতি হিসাবে সফল। 

তিনি বলেন, ভারত বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে চায়। আগেকার জোট নিরপেক্ষতার যুগ থেকে এগিয়ে এসে এখন আমরা এক বিশ্ব মৈত্রীর পথে হেঁটে চলেছি। কোয়াডের উন্নয়ন এবং ব্রিকস গ্রুপের সম্প্রসারণই তার প্রমাণ। আমরা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঐতিহ্য এবং প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে চলেছি। 

আরও পড়ুন

জয়শঙ্কর বলেন, ভারত অমৃতকালে প্রবেশ করেছে। আমাদের বিশ্বাস, বিশ্বজুড়ে আজ আমাদের প্রতিভা স্বীকৃত। আমাদের চন্দ্রযান-৩ চাঁদে পৌঁছেছে। প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা যখন অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল, তখন আমরাই প্রথম সাহায্যের জন্য এগিয়ে এসেছি। বিশ্বজুড়ে আমাদের অবদান প্রশংসিত।

বিদেশমন্ত্রী বলেন, যে আমরা সবসময় আইন ভিত্তিক কার্যকলাপে বিশ্বাস করি। কিন্তু এখনও কিছু দেশ আছে যারা একটি নির্দিষ্ট এজেন্ডা মেনে কাজ করে। কিন্তু এটি সবসময় চলতে পারে না। এর বিরুদ্ধে সকলের প্রতিবাদ করা উচিত। সবাইকে একটি সুষ্ঠু, সমান ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে।

Advertisement

Advertisement