মিমি চক্রবর্তী এবং অঙ্কুশ হাজরার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি। কোন মামলায় এই অভিযোগ? প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং আইনের বা পিএমএলএ-এর আওতায় প্রভিশনাল অ্যাটাচমেন্ট অর্ডার জারি করেছে তদন্তকারী সংস্থা। তাদের দাবি, বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলি ‘অপরাধলব্ধ আয়। বেআইনি বেটিং অ্যাপ সংক্রান্ত অর্থপাচার মামলায় এহেন পদক্ষেপ। তদন্তে জানা গিয়েছে, ওয়ানএক্সবেট অ্যাপের বিজ্ঞাপন করেছিলেন অঙ্কুশ ও মিমি। বেআইনিভাবে অনলাইন জুয়া খেলা হত এই অ্যাপে। ভারতে তাদের অনুমতি ছিল না। সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মিমি চক্রবর্তীর প্রায় ৫৯ লক্ষ টাকা এবং অঙ্কুশ হাজরার ৪৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই মামলায় বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে যুবরাজ সিং, রবিন উথাপ্পা, সোনু সুদ এবং ঊর্বশী রউটেলার সম্পত্তি। মোট ৭.৯৩ কোটি টাকা।