আতার ফল, পাতা, মূল এবং ছালও ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ আপেলের তুলনায় আতায় ক্যালরির পরিমাণ অনেক বেশি। যার কারণে এটি খেলে আপনি প্রচুর এনার্জি পাবেন।
এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, যা পেশী দুর্বলতা কাটাতে এবং রক্ত সঞ্চালনের জন্য খুবই উপকারী।
আতায় সোডিয়াম এবং পটাসিয়ামের ভারসাম্য শরীরের রক্তচাপের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
আতা হার্টের পেশীগুলিকে শিথিল করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
ডায়াবেটিস রোগীরা যদি সীমিত পরিমাণে আতা খান তবে এটি তাদের জন্য খুব উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
আতা লাইপোফেনলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, য ইনসুলিনের উত্পাদন এবং গ্লুকোজ শোষণে সহায়তা করে, ফলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ডায়েট বিশেষজ্ঞরা আতাকে ছোট ছোট টুকরো করে খাওয়ার পরামর্শ দেন।
সরাসরি না খেয়ে এটি ওটমিল, দই এবং স্মুদিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।
আতা খেলে আলসার, পেটের সমস্যা এবং অ্যাসিডিটি ইত্যাদি এড়ানো যায়।
স্ট্রেস কমানোর পাশাপাশি, আতা ক্যান্সার এবং করোনারি হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে।
আতা পাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-টিউমার, অ্যান্টি-ওবেসিটি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ডিপ্রেশন, স্ট্রেস এবং আমাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে আতা।
এরকম আরও স্টোরি চাই?
Read More
Custard Apple Benefits: আতা ভারতীয় উপমহাদেশে অতি পরিচিত একটি ফল । আয়ুর্বেদেও আতা বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অনেক গবেষণায় আতার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে বলা হয়েছে। আতা গাছের ফল যেমন উপকারী, এর পাতা, মূল ও ছালও সমান উপকারী। এটি অনেক ধরনের ওষুধেও ব্যবহৃত হয়। এই ফলটি বাইরে থেকে শক্ত মনে হলেও ভিতরে খুব নরম ও মসৃণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক আতা ফলের উপকারিতা, সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস রোগীরা এই ফলটি খেতে পারবেন কি না।