মোটেই ওজন বাড়ে না বরং ঘি খাবারের স্বাদ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ঘি-এর মধ্যে ভাল ফ্যাটের পরিমাণই সবচাইতে বেশি।
রোজ এক চামচ ঘি খেলে হার্ট ভাল থাকে। ত্বক, চুলের কোনও সমস্যা থাকে না।
সকালে খালি পেটে এক চামচ ঘি খেতে পারলে হজম ভাল হয়, এমন পরামর্শ যুগের পর যুগ ধরে দিয়ে আসছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা।
উৎসবের মরসুম শুরু হলেই বাজারে ভেজাল পণ্যের কালোবাজারি শুরু হয়।
তাই ঘি আসল না নকল তা যাচাই করার উপায় জানা উচিত।
যখনই বাজার থেকে ঘি আনবেন, হাতের তালুতে লাগানোর চেষ্টা করুন। যদি এটি গলে যায় তবে আসল।
দুই চামচ ঘি এর মধ্যে আয়োডিন মিশিয়ে দেখুন, যদি রং বেগুনি হয়ে যায়, তাহলে ঘি নকল।
ঘিতে চিনি মিশিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকলে তার রং লাল হয়ে গেলে বুঝবেন তাতে তেল মেশান আছে।
দীপাবলি এবং উৎসবগুলিতে ঘি-এর ব্যবহার বৃদ্ধি পায়। আপনি চাইলে উৎসবের আগে ঘি কিনে রাখতে পারেন।
অনেক অর্গানিক ব্র্যান্ড এবং ডেইরি স্টার্ট আপ কাজ করছে, যারা ঘি বিশুদ্ধতার সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গরুর A2 ঘি অর্থাৎ দেশি ঘি সবচেয়ে বিশুদ্ধ।
এরকম আরও স্টোরি চাই?
Read More
Purity of ghee: উৎসবের মরসুম শুরু হলেই বাজারে ভেজাল পণ্যের কালোবাজারি শুরু হয়। সেটা মিষ্টি হোক, ড্রাই ফ্রুট হোক বা ঘি। আসলে উৎসবের সময় এসব খাবারের ব্যবহার বেড়ে যায়, যার জন্য ব্যবসায়ীরা ভেজাল পণ্যের আশ্রয় নেয়। যা সেবন করলে স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে।এমন পরিস্থিতিতে আজকের এই লেখায় আমরা আপনাকে ঘি আসল না নকল তা যাচাই করার উপায় সম্পর্কে বলব, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।