পুষ্টিকর ডায়েটের মধ্যে যে খাবারের নামটা অবশ্যই আসে, তা হল ওটস।
ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক।
এটি খাওয়ার পরে অনেকক্ষণ পেট ভরে যায়, যার কারণে বারবার খেতে হয় না।
ওটমিলে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
নিয়মিত ওটস খেলে, কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন।
শরীরে শক্তি জোগাতে ওটমিলের চেয়ে ভাল আর কিছু নেই।
এর ছোট দানায় রয়েছে প্রচুর শক্তি। ওটস, একটি আদর্শ ব্রেকফাস্ট হিসাবে বিবেচিত।
চুলকানি, জ্বালা সহ আর একাধিক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় ওটস।
এটি নিয়মিত খেলে, কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা কম হতে পারে।
ওটস দুধের সঙ্গে খাওয়া ছাড়াও, স্মুদি বানিয়ে খেতে পারেন।
এছাড়াও ওটসের রুটি, কুকি, স্যালাড, খিচুড়ি সহ আর একাধিক সুস্বাদু রেসিপি রয়েছে।
এরকম আরও স্টোরি চাই?
Read Moreযে কোনও ব্যক্তির সঠিক ও পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার খাওয়া জরুরি। পুষ্টিকর ডায়েটের মধ্যে যে খাবারের নামটা অবশ্যই আসে, তা হল ওটস। কিন্তু জানেন কেন? আসলে, ওটস একটি হজমযোগ্য খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। কিন্তু খুব কম মানুষই জানেন যে, এটি ওজন কমানোর নিশ্চিত মন্ত্র। জানুন আর কী কী গুণ আছে ওটসে।