১৮৬২ সালের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
বৃহস্পতিবার নেওয়া কিছু বিশেষ ব্যবস্থা জীবনের সমস্ত সমস্যা দূর করতে পারে।
সেই ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবস হিসেব পালিত হয় গোটা দেশে।
মহান এই বীর বাঙালি জাতি ও হিন্দু ধর্মকে বিশ্বের মঞ্চে প্রথম প্রতিষ্ঠিত করেন।
শিকাগোর সেই ধর্ম সভার কথা সবার জানা।
বাঙালি তথা দেশবাসীর কাছে বিবেকানন্দ এক আবেগ-প্রেরণার নাম।
জানা যায়, শিশুকাল থেকেই নরেন্দ্রনাথ মাছ-মাংস খেতে ভালোবাসতেন।
কচুরি এবং নোনতার প্রতি বড্ড ভালবাসা ছিল নরেন্দ্রনাথের।
মাঝে মাঝেই কলকাতার সব দোকানে যেতেন কচুরির জন্য।
তাই বেশি পরিমাণে রসুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
Diabetes
বিদেশে গিয়েও তিনি নিজের হাতে তৈরি করেছিলেন গরমাগরম কচুরি আর তরকারি।
ঝালের মধ্যে চানাচুর ছিল তাঁর প্রিয়।
স্বামীজির প্রিয় খাবারের তালিকাতে ছিল মিষ্টিও।
লঙ্কা প্রীতি ছিল স্বামীজির। বিবেকানন্দ গবেষক শংকরের বই থেকে এই তথ্য পাওয়া যায়।
অসুস্থ থাকার সময় খিচুড়িতে মিষ্টি দেওয়া হয়েছে বলে লঙ্কা চিবিয়ে খেতেন।
আইসক্রিমও ছিল তাঁর প্রিয়।
শুধু খেতে নয়, খাওয়াতেও ভালোবাসতেন স্বামীজি। রান্নাও জানতেন খুব ভালো।
এরকম আরও স্টোরি চাই?
এরকম আরও স্টোরি চাই?
Read More
‘খালি পেটে ধর্ম হয় না’– মোক্ষম মন্ত্রটা দিয়ে গিয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ। আর তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ! বিবেকানন্দের মতো আহারবিলাসী মানুষ এই বাংলায় খুব কমই জন্মেছেন। আর তিনি এতই খাদ্যরসিক ছিলেন যে বিলেতে বেদান্ত আর বিরিয়ানির প্রচার একসঙ্গে চালিয়ে গিয়েছেন বলে শোনা যায়।