ফোলেট, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ এর মতো পুষ্টি উপাদান লিচুতে রয়েছে।
চলুন জেনে নেয়া যাক পাকা ও মিষ্টি লিচু চিনবেন কোন কোন উপায়ে।
যদি লিচু স্পর্শে শক্ত মনে হয়, তাহলে বুঝে যাবেন লিচু কাঁচা।
ফল বেশি পাকা হলে তা পচে যেতে পারে, তাই বেশি পাকা লিচু খাওয়াও উচিত নয়।
যদি বেশি নরম হয়, তাহলে সে লিচু কিনবেন না। কারণ সেগুলো বেশি পাকা কিংবা নষ্ট হয়ে থাকে।
লিচুর খোসা ভেঙে গেলে বা বেশি ভিজে গেলে লিচুতে পচন দেখা দিতে পারে, এমন লিচু খাবেন না।
কেনার সময় দেখে নেবেন লিচুর খোসায় উজ্জ্বল রং। মনে রাখবেন ভালো লিচু সবসময় উজ্জ্বল রঙের হয়।
লিচুর গায়ে কোনো ধরনের কালো ছোপ আছে কি-না দেখে নিন। যদি এমন কোনো দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন এতে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছে।
লিচুর বোঁটার কাছে কোনো ধরনের সূক্ষ্ম ছিদ্র থাকলে বুঝে নেবেন এতে পোকার উপদ্রব আছে।
লিচুর বোঁটায় গুঁড়ি গুঁড়ি দানাদার উপাদান চোখে পড়লে সেগুলো কিনবেন না।
তাজা লিচু ফ্রিজে ৫ থেকে ৭ দিন সংরক্ষণ করা যায়। কিন্তু ঘরের তাপমাত্রায় রাখলে লিচু ২ থেকে ৩ দিন সংরক্ষণ করা যায়।
এরকম আরও স্টোরি চাই?
Read MoreTricks To Choose Sweet Litchi: যখনই রসালো ফলের কথা আসে, আমাদের লিচুর কথা মনে পড়ে। লিচু শুধু সুস্বাদুই নয় সুস্বাস্থ্যও দেয়। ফোলেট, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ এর মতো পুষ্টি উপাদান লিচুতে রয়েছে। লিচু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। হৃদরোগ ও রক্তচাপ কমাতেও লিচুকে উপকারী বলে মনে করা হয়। বাজারে এখন লিচু বিক্রি চলছে । তবে অনেকেই লিচু কিনে ঠকেছেন। সেটি হয়তো ছিল আধা পাকা ও টক স্বাদের। এখন লিচুর দামও অনেক বেশি। চাহিদা থাকায় বিক্রিও হচ্ছে বেশ। কিন্তু লাল টুকটুকে লিচু আকৃষ্ট করলেও মুখে দেয়ার পর প্রকৃত স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে না। টক, পানসে, রস কম, গন্ধহীন এধরনের লিচু খেয়ে অসুস্থ হয়েছেন এমন নজিরও আছে। তাই লিচু কেনার আগে তা চেনা প্রয়োজন। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক পাকা ও মিষ্টি লিচু চিনবেন কোন কোন উপায়ে-