Mojar Jokes: পরীক্ষায় ফেল করেও খুশি বল্টু! দারুণ হাসির এই JOKES না পড়লেই বড় মিস

Viral Jokes: হাসি হল সুস্থ থাকার চাবিকাঠি। টেনশনমুক্ত জীবনের জন্য এবং মানসিক চাপ দূর করতে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আর দেরি কীসের, চলুন শুরু করা যাক মজার জোকস দিয়ে হাসির প্রক্রিয়া।

Advertisement
Mojar Jokes: পরীক্ষায় ফেল করেও খুশি বল্টু! দারুণ হাসির এই JOKES না পড়লেই বড় মিসViral Jokes

Jokes In Bengali: হাসলে  ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না।  খিলখিল করে হাসা হল সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।

> মামা: কিরে এ প্লাস পেয়েছিস?
পল্টু: না মামা, আমি তো ফেল করেছি।
মামা: এ কথা তুই হেসে হেসে বলছিস? মানে কী?
পল্টু: পাশের বাড়ির জবাও ফেল করেছে তাই।
মামা: মানে কী?
পল্টু: ওর বাবা বলেছিল, ও ফেল করলে ওকে রিকশাওয়ালার সঙ্গে বিয়ে দেবে।
মামা: রিকশাওয়ালার সঙ্গে তোর কী সম্পর্ক!
পল্টু: আমার বাবা বলেছিল, ফেল করলে আমাকে রিকশা কিনে দেবে।

> শিক্ষক: পৃথিবীর মধ্যে কোন জিনিস সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ে বল তো?
ছাত্র: ভাল্লুক, স্যার।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: আমার বাবা একটা ভাল্লুক শিকার করেছিলেন। তিনি যখনই কারও কাছে শিকারের গল্প করেছেন প্রতিবারেই সেই ভল্লুকের আয়তন দু’ইঞ্চি করে বেড়ে যাচ্ছে।

> বিদেশি:তোমরা এই ১টা প্যান্ট কত দিন ধরে পরো?
বল্টু: ১ বছর।
বিদেশি: ব্যাস ১বছর? তার পর ফেলে দাও?
বল্টু: না, বউ ওটা কেটে ছোটো করে ছেলের সাইজে করে দেয় আর সেটা ১ বছর ধরে ছেলে পরে।
বিদেশি: তারপর নিশ্চই ফেলে দাও?
বল্টু: পাগল নাকি! ভালো নতুন প্যান্ট কেউ ফেলে!
বউ ওটা কেটে বালিশের কভার বানিয়ে দেয়, আর সেটা আরও ৬ মাস চলে যায়। তারপর এই বালিশের কভার টা ঘর মোছার কাজে লেগে যায় আরও ৬ মাসের জন্য।
বিদেশি: আর তো দেখছি পাজামার কিছুই বেঁচে নেই, তাই তখন নিশ্চই ফেলে দাও?
বল্টু: আরে ধুর বাপু, ফেললেই হলো! ঘর মোছা খারাপ হলে সেটা আরও ৬ মাস জুতা পরিষ্কার করতে কাজে লেগে যায়। তারপর আরও কিছুদিন বাইকের সাইলেন্সার চমকাতে কাজে লাগে, তারপর সেটা হাতে বানানো কাপড়ের বল বানিয়ে চিন্টু (বল্টুর ছেলে) কিছুদিন খেলে। তার পর যখন একদম খারাপ হয়ে যায় তখন উনুন ধরাতে কাজে লাগে, আর তার পর সেই ছাই দিয়ে বউ বাসন মাজে।
জানিনা সেই বিদেশি বাকি কথা গুলো শুনেছে কি না কারণ বল্টু সব বলে যখন ফিরে দেখলো বিদেশি লোকটা ততক্ষণে অজ্ঞান হয়ে পড়ে ছিল!

Advertisement

>একবার ৫ জন ডাক্তার মিলে একটা ঘোড়ার অপারেশন করলেন।
অপারেশনের পর সিনিয়র ডাক্তার কম্পাউন্ডারকে বললেন- দেখ পেটে কোন টুল আছে কি না, 
কম্পাউন্ডার বললেন- সব টুল আছে, কিন্তু ডাঃ গুপ্তকে আর দেখা যাচ্ছে না! 

> মহিলা- আমার ওজন কমবে কীভাবে? 
ডাক্তার - ঘাড় ডান বামে নাড়ান 
মহিলা - কোন সময়ে? 
ডাক্তার- কেউ খাবারের কথা বললে! 

> ছেলে- তোমার নাম কি? 
মেয়ে- আমার নাম বিধি। 
ছেলে- আমার নাম বিধান। 
মেয়ে- তো  কী করবো? 
ছেলে- আরে এটা তো বিধির বিধান।

( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)

POST A COMMENT
Advertisement