হিন্দু হয়েও ক্ষমা করতে পারিনি। আপনি সেই বিজেপির প্রার্থী হয়েছিলেন। আপনার মুখে বাবরি মসজিদের প্রতি শ্রদ্ধা মানায় না'। মোবাইলে সেই পুরনো পোস্ট দেখিয়ে আক্রমণ শানালেন কুণাল ঘোষ।
'সারা ভারত বুঝতে পেরেছে বিজেপিকে এগোতে গেলে মুসলিম ভোট ভাগ করতে হবে। সেটা বিজেপি পারবে না। বিজেপির পৃষ্ঠপোষকতায় মুখোশ তৈরি থাকবে। মুখে বিজেপি বিরোধী। আসলে বিজেপির সুবিধে করে দেওয়া'। প্রতিক্রিয়া দিলেন কুণাল ঘোষ।
'কলকাতায় গীতাপাঠে ছিলেন বিজেপির নেতারা। গীতা নিয়ে রাজনৈতিক মার্কেটিং করছে'। কটাক্ষ করলেন কুণাল ঘোষ। বললেন,'৫ লক্ষ লোক হয়নি। ৮-১০ হাজার লোক হয়েছিল ব্রিগেডে'।
ব্রিগেডে গীতাপাঠের মঞ্চে এলেন বাগেশ্বর ধামে ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী। প্রত্যাশিতভাবেই হিন্দু রাষ্ট্রের পক্ষে সওয়াল করলেন। বললেন, বাঙালি হিন্দুদের বাছতে হবে গাজওয়া-এ হিন্দ না গৈরিক ভারত দেখতে চায় তারা।
রবিবার দুপুরে বাথরুমে যাচ্ছিলেন বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটের সেই বাসিন্দা। তখনইও আচমকা সেই বাড়ির ছাদের একাংশ থেকে চাঙড় ভেঙে পড়ে। তার জেরে আহত হন তিনি।
রবিবারও ইন্ডিগোর বিমান পরিষেবা স্বাভাবিক হল না। এদিন বাতিল হয়েছে মোট ৭৬টি বিমান। ফলে দুর্ভোগে যাত্রীরা। সংবাদ সংস্থা PTI জানিয়েছে, এদিন কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বাতিল হয়েছে ৫৩টি বিমানের উড়ান।
ব্রিগেডে গীতাপাঠে যোগ দিতে কাতারে কাতারে মানুষ আসেন শহর কলকাতায়। দুপুর ২ টো পর্যন্ত ব্রিগেডে গীতাপাঠ চলে।
কলকাতায় ৫ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, রবিবার ব্রিগেড ময়দানে এই ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। ভোর থেকে ভিড় বাড়তে শুরু করে সেখানে। লক্ষ লক্ষ ভক্ত জমায়েত করেন। মোট তিনটে মঞ্চ করা হয়। চলে সমবেত কণ্ঠে গীতাপাঠ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সাধু-সন্ত ও রাজনৈতিক নেতারাও হাজির হন গীতাপাঠে অংশ নেওয়ার জন্য। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও অংশগ্রহণ করেন।
৫ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান চলছে ব্রিগেডে। রবিবার ভোর থেকে ভিড় বাড়তে শুরু করেছে সেখানে। লক্ষ লক্ষ ভক্ত সেখানে জমায়েত করেছেন। মোট তিনটে মঞ্চ করা হয়েছে। উপস্থিত রয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সাধু-সন্তরা।
Gold-Silver Price: গত এক সপ্তাহ ধরে, ভারতীয় বাজারে সোনা এবং রুপোর দাম ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে। সাপ্তাহিক ভিত্তিতে, ২৪ ক্যারেট সোনার দাম প্রায় ৩৩০ টাকা বেড়েছে, যেখানে ২২ ক্যারেট সোনার দাম প্রায় ৩০০ টাকা বেড়েছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে, সোনার দাম প্রতি আউন্স ৪,২২৩.৭৬ ডলারে লেনদেন হতে দেখা গেছে।
‘সনাতন সংস্কৃতি সংসদ’-এর তরফে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজকদের তরফে জানানো হয়েছে, এই অনুষ্ঠান সম্পূর্ণভাবে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক রীতিনীতি মেনেই, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।