বঙ্গোপসাগরের আবহাওয়ায় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। আগামী সপ্তাহেই দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং উপসাগরের দক্ষিণ দিকের জলভাগে ঘূর্ণিঝড় তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করল ভারতীয় আবহাওয়া দফতর (IMD)। আবহাওয়া দফতরের স্পেশাল বুলেটিন অনুযায়ী, সোমবার, ২৪ নভেম্বরের মধ্যে একটি গভীর নিম্নচাপ গঠনের সম্ভাবনা রয়েছে।
সল্টলেকের ডিএ-ব্লক ও সিএ-ব্লকের মাঝের একটি মাঠ। সবুজ ঘাস, মনোরম পরিবেশ। আর পাঁচদিনের মতোই সকালে হাঁটতে বেরিয়েছিলেন স্থানীয়রা। কিন্তু রবিবার সকালে এমনই এক দৃশ্য দেখলেন তাঁরা, যে মর্নিং ওয়াক রীতিমতো মাথায় উঠল।
'SIR চালু হওয়ার পর বাংলাদেশে পালাচ্ছে অনুপ্রবেশকারীরা। মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, এসআইআর বন্ধ করো। কারণ উনি জানেন, বাংলাদেশি মৌলবাদীরা ওঁর ভোটব্যাঙ্ক'। সুকান্ত মজুমদারের নিশানায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রবিবার সকাল ৬টা থেকে বন্ধ রয়েছে দ্বিতীয় হুগলি সেতু। বেলা ২টো পর্যন্ত তা বন্ধ থাকবে বলেই হাওড়ার সিটি পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে। এই সময় হাওড়া এবং কলকাতার মধ্যে যোগাযোগ করা যাবে না এই সেতুর মাধ্যমে। বরং ঘুর পথে যেতে হবে।
যদিও আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবেই সেটা এখনই ১০০ শতাংশ বলা যাবে না। তবে, সম্ভাবনা আছে। নিম্নচাপ ও সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব বাংলার উপরে কতটা পড়বে সে সম্পর্কে কিছু জানায়নি আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
আগামী সোমবার, ২৪ নভেম্বর নিম্নচাপ তৈরি হবে বঙ্গোপসাগরে। সেই ঘূর্ণিঝড় কি শেষ পর্যন্ত সাইক্লোনে পরিণত হবে? এই নিয়ে IMD-র পক্ষ থেকে বিস্তারিত আপডেট দেওয়া হয়েছে। জেনে নিন...
কৃষ্ণনগরে এক BLO অফিসারের আত্মহত্যার ঘটনা ঘিরে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে। প্রতিদিনই একাধিক এলাকা থেকে BLO-দের আত্মহত্যা করার কিংবা আত্মহননের চেষ্টার খবর প্রকাশ্যে আসছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, আর কত জনকে মরতে হবে এই SIR-এর জন্য?
অন্য মেজাজে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কীর্তনে নাচতে দেখা গেল তাঁকে। বাজালেন খোল-করতালও। শুক্রবার বজবজ ফেরিঘাটের রাসমেলায় যান বোস। সেখানেই তাঁকে কীর্তনিয়াদের সঙ্গে নাচতে দেখা গেল। দেখুন সেই ভিডিও।
সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে ব্যর্থ হয়েছে বিএসএফ। অবিলম্বে তদন্ত হওয়া উচিত। বললেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, 'সুপ্রিম কোর্ট বা হাইকোর্টের বিচারপতির নজরদারিতে তদন্ত হোক'।
কলকাতায় পার্কিং নিয়ে বড় নির্দেশিকা দিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, এবার থেকে সকাল ৭টা থেকে ৯টার মধ্যে কলকাতার কোনও রাস্তাতেই আর গাড়ি পার্ক করা যাবে না। এমনকী, পার্কিং জোন হিসেবে চিহ্নিত করা রাস্তাতেও নয়। যাদের গ্যারাজ নেই, রাস্তার নির্দিষ্ট গ্যারাজে ভাড়া দিয়ে নাইট পার্কিংয়ের পরামর্শ দিয়েছেন মহানাগরিক।
কলকাতা শহরে এবার থেকে সকালের একটি নির্দিষ্ট সময়ে গাড়ি পার্কিং করা যাবে না। কোনও পার্কিং জোনেও ওই সময়ে রাখা যাবে না গাড়ি। মেয়র ফিরহাদ হাকিম এই নিয়ে বড়সড় নির্দেশিকা দিয়েছেন। কী অনুরোধ মহানাগরিকের?