Mainul Ahsan Noble: 'মাকে মারধর করে হাসপাতালে পাঠায়', নোবেলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক প্রাক্তন স্ত্রী

Mainul Ahsan Noble: খবরের শিরোনাম জুড়ে এখন শুধুই একটা নাম মইনুল আহসান নোবেল। কখনও ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে অথবা কখনও বা পেশাগত বিষয় নিয়ে বারে বারে বিতর্ক জড়িয়েছেন নোবেল। নোবেলের নেশার প্রতি আসক্তির কারণেই যে তাঁর স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ গায়কের সঙ্গে সংসার করতে পারবেন না সে কথা আগেই জানিয়েছিলেন তিনি।

Advertisement
'মাকে মারধর করে হাসপাতালে পাঠায়', নোবেলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক প্রাক্তন স্ত্রী নোবেলের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর তথ্য আনলেন প্রাক্তন স্ত্রী
হাইলাইটস
  • খবরের শিরোনাম জুড়ে এখন শুধুই একটা নাম মইনুল আহসান নোবেল। কখনও ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে অথবা কখনও বা পেশাগত বিষয় নিয়ে বারে বারে বিতর্ক জড়িয়েছেন নোবেল।
  • এ সবের মাঝেই ফের নতুন করে একাধিক অভিযোগ উঠল নোবেলের বিরুদ্ধে।

খবরের শিরোনাম জুড়ে এখন শুধুই একটা নাম মইনুল আহসান নোবেল। কখনও ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে অথবা কখনও বা পেশাগত বিষয় নিয়ে বারে বারে বিতর্ক জড়িয়েছেন নোবেল। নোবেলের নেশার প্রতি আসক্তির কারণেই যে তাঁর স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ গায়কের সঙ্গে সংসার করতে পারবেন না সে কথা আগেই জানিয়েছিলেন তিনি। নোবেল নেশা ছাড়লে সালসাবিল সংসার করতে প্রস্তুত। কিন্তু সম্প্রতি বাংলাদেশের এক কলেজে গান গাইতে গিয়ে যে ধরনের কাণ্ড করে বসলেন নোবেল, তাতে এটা নিশ্চিত যে তিনি নেশা ছাড়তে একেবারেই প্রস্তুত নয়। এ সবের মাঝেই ফের নতুন করে একাধিক অভিযোগ উঠল নোবেলের বিরুদ্ধে। 

এই চাঞ্চল্যকর তথ্যগুলি বাংলাদেশের এক সংবাদমাধ্যমকে দিয়েছেন নোবেলের প্রাক্তন স্ত্রী। তাঁর স্ত্রী গায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলেন, নোবেলের মারধর করার অভ্যাস রয়েছে। নিজের মাকে মেরে এমন অবস্থা করেছিল যে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। নোবেলের বাবার সঙ্গেও গায়কের কোনও সম্পর্ক নেই। নোবেলকে ত্যাজ্যপুত্র করেছে তাঁর বাবা। আমাদের বিয়ের সময়ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক ছিল না। এখন একদমই ভাল সম্পর্ক নয় । শুধু আমি নয়, ওর পরিবারও ওকে শোধরানোর চেষ্টা করেছিল।  

আরও পড়ুন: Mainul Ahsan Noble: বেসামাল হয়ে মঞ্চে বসে পড়লেন নোবেল, জুতো ছুঁড়লেন ক্ষুব্ধ শ্রোতারা

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই সালসাবিল তাঁর ফেসবুক পোস্টে নিজেদের আইনি বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছেন। তিনি লিখেছেন, আমি হয়তোবা আগে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করিনি। যেহেতু আমরা দুজনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশনটা উকিলকে বলে হোল্ডে রেখেছিলাম। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয়। আমি তাকে শেষবারের মতো মাদকদ্রব্য ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেবার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেয় সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে, নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম, এরপর আমি আমার পারিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’

Advertisement

 

আরও পড়ুন: Mainul Ahsan Noble: 'হালকা ফিল নিতে মদ খেয়েছিলাম,' স্টেজে মাতলামি নিয়ে বলছেন নোবেল

শুধু তাই নয়, সালসাবিল তাদের ওপরও আঙুল তুলেছে যারা নোবেলকে নেশা করার জন্য ক্রমাগত প্ররোচিত করে গিয়েছে। সালসাবিল এর আগে অবশ্য জানিয়েছিলেন যে নোবেল যদি নিজেকে সংশোধন করতে পারে তবে সে তাঁর সঙ্গে আবার সংসার করতে রাজি আছেন। কিন্তু নোবেল কোনওভাবেই নেশা ছাড়তে প্রস্তুত নন। তাই বাধ্য হয়েই সালসাবিলকে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিতে হয়।  
 


 

POST A COMMENT
Advertisement