সোশ্যাল মিডিয়ায় তামিম ইকবালের একটি ভিডিয়ো বেশ ভাইরাল হচ্ছে। গতকাল তামিম দল থেকে বাদ পড়ার পর থেকেই ভিডিয়োটি বিপুল পরিমাণে শেয়ার করা হচ্ছে। সঙ্গে দাবি করা হচ্ছে যে তামিম ইকবাল নাকি ফেসবুক লাইভে এসে বলেছেন যে, তিনি সাকিবের সঙ্গে আর খেলতে চান না।
এ বার তিন যুবকের একটি ভিডিয়ো বেশ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে তাদের পা প্লাস্টার করা এবং তারা মাটিতে নিজেদের শরীর টেনে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে লেখা হচ্ছে এবং দাবি করা হচ্ছে যে এরা সেই তিন যুবক যারা ওড়না-কাণ্ডে ধৃত এবং অতঃপর উত্তর প্রদেশ পুলিশের গুলিতে আহত হয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি বেশ ভাইরাল হতে শুরু করেছে। ছবিটি শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, এবার বিজেপি কর্মীরা কানাডার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে ভুল করে কানাড়া ব্যাঙ্কের সামনে জমায়েত করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে।
ইন্ডিয়া টুডে তদন্ত করে দেখেছে যে ফেসবুকে ভিডিয়োটি পোস্ট করে যে দাবি করা হয়েছে তা সঠিক নয়। প্ল্যাটফর্মে কোনও অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। বরং জিআরপি-র তরফে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল।
ইন্ডিয়া টুডে তদন্ত করে দেখেছে যে খালেদা জিয়া বাংলাপক্ষকে এমন কোনও মন্তব্য করেনি। বাংলাপক্ষকে নিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনও বলেননি এবং পশ্চিমবঙ্গ দখলের কথাও বলেননি।
ইন্ডিয়া টুডে তদন্ত করে দেখেছে যে, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট শচিন টেন্ডুলকরের সঙ্গে বিরাট কোহলির তুলনা টেনে বা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে তোপ দেগে, কোনও মন্তব্যই করেননি। তাঁর নাম ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো অভিযোগ করা হচ্ছে।
ছবিটিতে একটি রাস্তার উপর একটি ম্যানহোল ঢাকনা খোলা অবস্থায় রয়েছে। সেই ম্যানহোলের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্লাস্টিকের বর্জ্য। যার মধ্যে মূলত প্লাস্টিকের বোতলই বেশি দৃশ্যমান।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সিভিকের পোশাকে থাকা এক যুবক একটি গাড়ির জানলা ধরে ঝুলছে ও তাঁকে সেভাবে নিয়ে দ্রুতবেগে ছুটে চলেছে গাড়িটি।
ভাইরাল পোস্টে যাঁর ছবি ব্যবহার করা হয়েছে, তিনি ওই ক্যামেরা-ম্যান নন। বরং তিনি একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটার, গেমার এবং ছবিটি এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এক্স হ্যান্ডেলে (আগে যেটা টুইটার ছিল) রয়েছে।
২৮ অক্টোবর বাংলাদেশের চট্টগ্রামে উদ্বোধন হতে চলেছে সে দেশের প্রথম আন্ডারওয়াটার, অর্থাৎ নদীর নীচে নির্মিত টানেল।
ভাইরাল ছবিটি সম্পাদিত বা এডিটেড। বিরাট-রোহিতদের নীল জার্সিতে 'ইন্ডিয়া'র বদলে 'ভারত' লেখা থাকবে, এমন কোনও সিদ্ধান্ত এখনও পর্যন্ত ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের তরফে নেওয়া হয়নি।