আজ তক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি সম্পাদিত। আসল ভিডিওতে বা সভার সময় এই ধরনের কোনও স্লোগান উঠতে শোনা যায়।
আজ তক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি উত্তর প্রদেশ নয়, বরং ঝাড়খণ্ডে হওয়া একটি মক ড্রিলের। এর সঙ্গে বাস্তবের কোনও আন্দোলনের কোনও সম্পর্ক নেই।
আজ তক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে দাবিটি পুরোপুরি ভুয়ো। ভারতের পক্ষ থেকে এই ধরনের দাবি অনেক দিন ধরে করা হলেও এই সংক্রান্ত কোনও ঘোষণা বা পদক্ষেপ করা হয়নি যার ফলে ভারত স্থায়ী সদস্যতা লাভ করে।
আজ তক ফ্য়াক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি এখনকার নয়, বরং দু’মাস আগের এবং উত্তরবঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি বিজেপি বিরোধী বিক্ষোভের নয়। বরং এটি চলতি বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর অসমের রাজধানী গুয়াহাটিতে আয়োজিত সঙ্গীত শিল্পী জুবিন গর্গের অন্তিম-যাত্রার দৃশ্য।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিও’র ব্যক্তির হাত-পা ও মুখ বেঁধে গাড়ির ডিকিতে করে নিয়ে যায়নি উত্তর প্রদেশ পুলিশ। বরং চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর হরদেব সিং নামক ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্ত্রীকে মারধরের অভিযোগ তুলে তার নিজের ছেলে ও শ্যালক তাকে অপহরণ করে উত্তর প্রদেশের আগ্রার খান্ডৌলি পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে যায়।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিও’র বাড়িটি জুবিন গর্গের মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার শ্যামকানু মহন্তের নয়। বরং সেটি নেপালের ভক্তপুরে অবস্থিত দেশটির প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির ব্যক্তিগত বাসভবনে বিক্ষোভকারীদের অগ্নিসংযোগের দৃশ্য।
আজ তক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে দাবিটি অসত্য। ভিডিওটি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের নয় বরং ভারতের। সেই সঙ্গে ভিডিওটি এক বছরেরও বেশি আগেকার।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি সাইবেরিয়ার নয়। পাশাপাশি এই জমায়েতের সঙ্গে ফিলিস্তিনের সমর্থনের কোনও সংযোগ নেই।
আজ তক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ঘটনাটি কলকাতার নয়, এমনকি এখনকারও নয়। ভিডিওটি উত্তর প্রদেশের এবং ২০২৩ সালের।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিও-র যুবতীদের ধর্ষণ করা হয়নি। বরং ২০২৫ সালের ১৯ জুলাই পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত ল্যশ নামক একটি বিউটি পার্লারে জেনারেটরের ধোঁয়ার কারণে অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল ওই দশজন যুবতী।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি ইজরায়েলি হামলায় নিহত গাজাবাসীদের দেহ কুকুরে ছিঁড়ে খাওয়ার দৃশ্য নায়। বরং এটি এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে।