আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি কোনও বাড়ি উচ্ছেদের নয়। বরং সেটি গত ৮ ডিসেম্বর উদয়পুরের মুখার্জি চকের। অবৈধভাবে রাস্তার উপরে ছাগল পালন করার জন্য এক মুসলিম বৃদ্ধের ৫টি ছাগল আটক করেন পুরনিগমের আধিকারিকরা। যদিও পরবর্তীতে জরিমানা করে সেই ছাগল মালিককে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, গত ৭ ডিসেম্বর ওড়িশার মালকানগিরি জেলার এমভি-২৬ গ্রামে বাঙালিদের বাড়ি এবং দোকান পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে ঠিকই। তবে পুলিশের ভাষ্য মতে, এ ক্ষেত্রে কোনও সাম্প্রদায়িক সংঘাতের ঘটনা ঘটেনি। মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদের শিলান্যাসের সঙ্গেও এর কোনও সম্পর্ক নেই। এমনকি, তিনটির মধ্যে দুটি ছবিও অসম্পর্কিত।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওতে সঞ্জয় দত্তের ভয়েসটি এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে। মূল ভিডিওটি ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল Ranveer Allahbadia-র Beer Biceps ইউটিউব চ্যানেল প্রকাশিত পডকাস্ট থেকে নেওয়া হয়েছে। সেই পডকাস্টে সঞ্জয় দত্ত ‘আই লাভ মহম্মদ’ কিংবা মুসলিম ধর্মের সমর্থনে কোনও মন্তব্য করেনি।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি পশ্চিমবঙ্গের তো নয়ই, এমনকি এর সঙ্গে ভারতেরও কোনও সম্পর্ক নেই। বরং এটি ২০২৫ সালের ১৩ অক্টোবর বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার লাকসাম বাজারে একটি মসজিদ থেকে জলের মটর চুরির অভিযোগে দুই মুসলিম যুবককে মারধরের ভিডিও।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি সম্পাদিত। আসল ভিডিওতে সঞ্জয় সিংয়ের বক্তব্যের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেউই রাজ্যসভায় উপস্থিত ছিলেন না।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, উপরের প্রতিটি ছবিই এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে এবং এর সঙ্গে বাস্তবের কোনও সম্পর্ক নেই। পাশাপাশি, মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য শাহরুখ, সলমন অথবা আমির খান হুমায়ুন কবীরের সঙ্গে দেখা করেছেন বা তাঁকে কোনও অর্থ অনুদান করেছেন এমন কোনও খবরও নেই।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে ভাইরাল প্রতিবেদনের ভিডিওটি কোনও আসল ঘটনার নয়। পুরো ভিডিওটি এআই দ্বারা তৈরি। সেই সঙ্গে ধীরেন্দ্রকষ্ণ শাস্ত্রীর আশ্রম থেকে নাবালিকা পাচারের কোনও অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া যায়নি।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি বিহারের নয় এবং এর সঙ্গে বিহার সরকার কিংবা বিহারের কোনও সাংবাদিকের কোনও সম্পর্ক নেই। বরং এটি গত ২৭ নভেম্বর প্রশাসনের তরফে জম্মু ও কাশ্মীরের নারওয়াল এলাকায় আরাফাজ আহমেদ দাইং নামক এক সাংবাদিকের পৈতৃক বাড়ি ভাঙার দৃশ্য।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটির সঙ্গে মুর্শিদাবাদে হওয়া বাবরি মসজিদের শিলান্যাস অনুষ্ঠানের কোনও সম্পর্ক নেই। এই ভিডিওটি গুজরাটের এবং এক আম আদমি পার্টি বিধায়কের নেতৃত্বে হওয়া মিছিলের।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি আসল নয়, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। বাস্তবে এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটির সঙ্গে পুতিনের ভারত সফরের কোনও সম্পর্ক নেই। ভাইরাল ভিডিওটি ২০১৭ সালের যখন পুতিন সিরিয়া সফর করেছিলেন।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখে যে ভাইরাল ভিডিওটি অন্তত পাঁচ বছর আগেকার এবং পশ্চিমবঙ্গের নয়। সবার প্রথম এই বাঘের ভিডিওটি অন্ধ্র প্রদেশে ধারণ করা হয়েছিল বলে নানা সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানানো হয়।