ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি হায়দরাবাদে নির্মীয়মান বহুতল ভবনে গ্যাস কাটার বিস্ফোরণের দৃশ্য নয়। বরং এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি গত ৩০ জুন, হুল দিবসের দিনের নয়। বরং সেটি ২০২৪ সালের ২৩ অক্টোবর উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি জেলার সিপ্রি বাজার থানার টাকোরি গ্রামের ঘটনা। পাশাপাশি এর সঙ্গে জাতিগত বৈষম্যের কোনও সম্পর্ক নেই; এখানে আক্রান্ত এবং অভিযুক্ত সকলেই একই জাতির মানুষ।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি গুজরাট নয়, বরং রাজস্থানের। এবং অন্তত ৩ বছর আগেকার। সেই সময় রাজস্থানে কংগ্রেস সরকার ছিল।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে এই ঘটনার সঙ্গে জনসাধারণের পরিষেবা না পাওয়া, বা ক্যাপশনে উল্লেখিত কোনও ঘটনার সম্পর্ক নেই। একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে ওই বিজেপি নেতাকে নোংরা জলে স্নান করানো হয়েছিল।
আজতক ফ্যাক্ট চেক করে দেখেছে যে ভিডিওটি সম্পাদিত এবং সংলাপ কেটে নানা অংশ বিভ্রান্তিকরভাবে জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওর ব্যক্তিটি বিজেপি নেতা নয় বরং বিহারের জেডিইউ বিধায়ক গোপাল মন্ডল। পাশাপাশি, তিনি ওই মহিলাকে চুমু খাননি। আসলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর সাহায্যে চুমুর দৃশ্যটি ভিডিওতে যুক্ত করা হয়েছে।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল দাবিটি সঠিক নয়। এই ভিডিওটি প্রায় দু'বছর আগেকার এবং পাকিস্তানের একটি বাজারে আগুন লাগার দৃশ্য।এর সঙ্গে ভারতের কোনও সম্পর্ক নেই।
আজতক ফ্যাক্ট চেকের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি। বাস্তবের ঘটনা এটি নয়।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটির সঙ্গে সাম্প্রতিক ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধের কোনও সম্পর্ক নেই। বরং সেটি চলতি বছরের ১৭ জুন ইন্দোনেশিয়ার লিয়োটোবি পর্বতের ‘লাকি লাকি’ আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠার দৃশ্য।
ইন্ডিয়া টুডে ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটি চলতি বছরের ২৮ মে ইজরায়েলের তেল আভিভে আয়োজিত সরকার বিরোধী বিক্ষোভের। এর সঙ্গে সাম্প্রতিক ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধ কিংবা ভারতীয়দের কোনও সম্পর্ক নেই।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল পোস্টের দাবি মিথ্যে। এই ব্যক্তি হিন্দু নয় বরং মুসলিম। সেই সঙ্গে শিক্ষকতাও তাঁর পেশা নয়।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল দাবিটি সঠিক নয় এবং অর্ধসত্য। প্রত্যেক বছরের মতোই এ বছরেও জালালপুরে সাড়ম্বরে রথযাত্রা পালন করা হয়েছে। তবে রথের মেলায় প্রশাসনের বাধা ছিল। কারণ যে জমিতে মেলা হতো সেই জমি ছিল ব্যক্তিগত মালিকানাধীন এবং তিনি এই মেলা চাননি বলে পুলিশ দাবি করেছে।