আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে স্কুটারের সিট কভার কাটতে দেখা ব্যক্তি হলেন দেরাদুনের একজন কোচিং অপারেটর ধীরজ আগরওয়াল। তিনি মুসলমানও নন, তার কোনও পাংচার সারানোর দোকানও নেই।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওর দুটি ক্লিপই ভিন্ন ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত, যেগুলির একটির সঙ্গেও উত্তর প্রদেশের কোনও সম্পর্ক নেই। প্রথম ক্লিপটি মহারাষ্ট্রের পারভানির এবং দ্বিতীয়টি মধ্য প্রদেশের গাদারোয়ারার।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওর মহিলা এবং যে ব্যক্তি তার গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় তাদের কেউই দলিত নয়। বরং উভয়ই একই পদবী যুক্ত উচ্চবর্ণের মানুষ এবং একে অপরের আত্মীয়।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওর মেয়েটি হিন্দু নয় বরং মুসলিম। সে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার আগরদাড়ি গ্রামের রবিউল ইসলাম রুবেলের ৯ বছর বয়সী নাবালিকা কন্যা নুসরাত জাহান রাহি।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ছবিটি সাম্প্রতিক সময়ের নয়। বরং সেটি তোলা হয়েছিল ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘১০২তম ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেস’ অনুষ্ঠানে।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ভিডিওটির সঙ্গে ‘হালালা’র কোনও সম্পর্ক নেই। বরং সেটিতে চলতি বছরের ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিব পদের আসল দাবিদার নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষের দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি সাম্প্রতিক কোনও ঘটনা নয়। বরং ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের। প্রশাসনের বক্তব্য অনুযায়ী, সংরক্ষিত বন্যভূমি উদ্ধার করতেই এই বেআইনি মসজিদ-সহ কিছু বাড়িও ভেঙে ফেলা হয়।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে এই দুই ছাত্রনেতাকে গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনায় আশীষ পুরোহিত নামক এই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়নি। বরং ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতারির ঘটনাটি ভিন্ন।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে ভাইরাল ভিডিওটি অন্তত দেড় বছর আগেকার। এর সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে তৈরি হওয়া সাম্প্রতিক সংঘাতের কোনও সম্পর্ক নেই।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে, ভাইরাল ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিনশটটি ভুয়ো ও সম্পাদিত। এবিপি আনন্দের তরফে এই সংক্রান্ত কোনও পোস্ট বা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি।
আজতক ফ্যাক্ট চেক অনুসন্ধান করে দেখেছে যে এই ছবিটির সঙ্গে ধর্ম বা সম্প্রদায় যাচাইয়ের কোনও সম্পর্ক নেই। এই ছবিতে এক ভারতীয় সেনাকে দেখা যাচ্ছে যিনি পরীক্ষা করছিলেন লুঙ্গির আড়ালে লুকিয়ে কোনও অস্ত্র আনা হচ্ছে কি না।