Osman Hadi Burial: কাজী নজরুলের পাশে কবর দেওয়া হবে হাদিকে, কখন হবে জানাজা? যা জানাল ইউনূস প্রশাসন

শনিবার দুপুর ২টোর সময় ঢাকার পার্লামেন্ট হাউজ বা জাতীয় সংসদ ভবনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসামান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এমনটাই জানিয়েছে মহম্মদ ইউনূসের দফতর। পাশাপাশি হাদিকে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই আজ কবর দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে। কবর দেওয়ার সময় সেখানে উপস্থিত থাকবেন মহম্মদ ইউনূস বলে খবর।

Advertisement
কাজী নজরুলের পাশে কবর দেওয়া হবে হাদিকে, কখন হবে জানাজা? যা জানাল ইউনূস প্রশাসনওসমান হাদি
হাইলাইটস
  • শনিবার দুপুর ২টোর সময় ঢাকার পার্লামেন্ট হাউজ বা জাতীয় সংসদ ভবনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসামান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে
  • এমনটাই জানিয়েছে মহম্মদ ইউনূসের দফতর
  • হাদিকে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই আজ কবর দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে

শনিবার দুপুর ২টোর সময় ঢাকার পার্লামেন্ট হাউজ বা জাতীয় সংসদ ভবনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসামান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এমনটাই জানিয়েছে মহম্মদ ইউনূসের দফতর। পাশাপাশি হাদিকে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশেই আজ কবর দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে। কবর দেওয়ার সময় সেখানে উপস্থিত থাকবেন মহম্মদ ইউনূস বলে খবর।

কঠোর নিরাপত্তা
স্থানীয় মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, হাদির জানাজার জন্য অত্যন্ত কঠোর নিরাপত্তার আয়োজন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে আবেদন করা হয়েছে যে কোনও প্রকারের ভারী জিনিস বা ব্যাগ নিয়ে না আসার। পাশাপাশি এ দিন সংসদের আশপাশে ড্রোন ওড়ানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়ন (ডাকসু)-এর লিবারেশন ওয়ার এবং ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট সেক্রেটরি ফতিমা তাসনিম জুমা জানিয়েছেন যে, জাতীয় কবি কাজী নজরুলের সমাধীর পাশেই কবর দেওয়া হবে শরিফ ওসমান হাদিকে। এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মসজিদের পাশেই হবে। পাশাপাশি তিনি জানান, দুপুরে নামাজের পর মাণিক মিঞা এভিনিউতে জানাজা হবে। এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসে উপস্থিত হচ্ছে বলে জানান হয়েছে। 

বাংলাদেশে একদিনের জাতীয় শোক

বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান হাদির এই মৃত্যুর পর জাতীয় শোক ঘোষণা করেন। এক্ষেত্রে শুক্রবারই দেশে পৌঁছে যায় হাদির মৃতদেহ। বিকেল ৫.৪৮ নাগাদ তার দেহ সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশ পৌঁছয়। তার দেহ বাংলাদেশের পতাকা দিয়ে মোড়া ছিল। 

তাকে গুলি করা হয়
সিঙ্গাপুরের জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যু হয় শরিফ ওসমান হাদির। রিকশা করে যাওয়ার সময় তার উপর হামলা হয়। হামলাকারীরা পিছন থেকে বাইকে করে এসে তাকে গুলি করে পালায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে ভর্তি করা হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। তারপর সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় এভারকেয়ার হসপিটালে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় হাদিকে। তবে সেখানে নিয়ে গিয়েও লাভ হয়নি। চিকিৎসায় সাড়া না দিয়ে মৃত্যু হয় হাদির। 

Advertisement

আর তার মৃত্যুর পরই অশান্ত বাংলাদেশ। পুড়ছে গোটা দেশ। চলছে ভাঙুচর। মারা হচ্ছে মানুষ। সেই সঙ্গে ভারত বিরোধীতা তুঙ্গে উঠেছে। এখন দেখার পরিস্থিতি ঠিক কোন দিকে যায়। আরও অশান্ত হয় নাকি পরিস্থিতি। নাকি ধীরে ধীরে আবার শান্তির পথ বেছে নেয় বাংলাদেশ। 


 

 

POST A COMMENT
Advertisement