সিনেমা প্রেমীদের জন্য খুলে গেল Metro Inox

আইনক্সের হাত ধরে আবার স্বমহিমায় ফিরল মেট্রো সিনেমা। যার নতুন নামকরণ হয়েছে মেট্রো আইনক্স। পুরনো স্থাপত্যকে মাথায় রেখেই মেট্রোকে নতুন রূপ দিয়েছেন প্রখ্যাত হেরিটেজ আর্কিটেক্ট সুবীর কুমার বসু।

Advertisement
সিনেমা প্রেমীদের জন্য খুলে গেল Metro Inoxআইনক্সের হাত ধরে আবার স্বমহিমায় ফিরল মেট্রো সিনেমা
হাইলাইটস
  • আবার স্বমহিমায় ফিরল মেট্রো সিনেমা
  • ১৯৩৫ সালে বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রোডাকশন হাউজ মেট্রো গোল্ডউইন মেয়ার
  • ৪২২ আসন বিশিষ্ট মাল্টিপ্লেক্সে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ঢালাও ব্যবহার করা হয়েছে।

কলকাতা সিনেমার আইকন বললে অত্যক্তি হবে না। আট দশক ধরে শহরের সিনেমা প্রেমীদের অন্যতম পীঠস্থান হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে এসেছে মেট্রো সিনেমা। মাঝে দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর আইনক্সের হাত ধরে আবার স্বমহিমায় ফিরল মেট্রো সিনেমা। যার নতুন নামকরণ হয়েছে মেট্রো আইনক্স। পুরনো স্থাপত্যকে মাথায় রেখেই মেট্রোকে নতুন রূপ দিয়েছেন প্রখ্যাত হেরিটেজ আর্কিটেক্ট সুবীর কুমার বসু।

১৯৩৫ সালে বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রোডাকশন হাউজ মেট্রো গোল্ডউইন মেয়ার এই সিনেমা হলটি নির্মাণ করে। সেই থেকেই হলের নাম হয় মেট্রো সিনেমা। স্কটিশ আর্কিটেক্স টমাস ল্যাম্বের ডিজাইন করা হল অনেক কিছুর সাক্ষী। বছর খানেক আগে হলের গ্রাউন্ড ফ্লোরে শপিং মল চালু হয়েছিল। এ বার ২টি স্ক্রিন নিয়ে মাল্টিপ্লেক্সের যাত্রা শুরু হল। সব মিলিয়ে ৪২২ আসন বিশিষ্ট মাল্টিপ্লেক্সে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ঢালাও ব্যবহার করা হয়েছে। ডলবি অ্যাটমোস সাউন্ড এবং 3D স্ক্রিন রয়েছে। তার সঙ্গে ভোজন বিলাসিদের জন্যে থাকছে ক্যাফে আনওয়াইন্ড। চাইলে সিনেমা না দেখে শুধুমাত্র সুস্বাদু খাবারের মজাও নিতে পারেন যে কেউ। মেট্রোর যাত্রা শুরু হওয়ার পর শহরজুড়ে আইনক্স ১২টি মাল্টিপ্লেক্সে ৪৬টি স্ক্রিনে সিনেমা দেখাবে।

সংস্থার সি ই ও অলোক তন্ডন বলেন, 'বহুদিন ধরে সিটি অফ জয়ের অন্যতম ল্যান্ডমার্ক হিসাবে আমরা মেট্রো সিনেমাকে চিনি। তাকেই এ বার নবকলেবরে হাজির করছই আমরা। আশা করি সিনেমা প্রোমীরা এই নতুন রূপকে স্বাগত জানাবেন। সিনেমা দেখে সেই আগের মতোই ম্যাজিক অনুভব করবেন।'

 

POST A COMMENT
Advertisement