অনলাইনে মদ অর্ডার করে প্রতারিত শাবানা আজমি, টুইটে ক্ষোভ অভিনেত্রীর

ইচ্ছে ছিল বাড়িতে বসেই পানভোজনে ছুটি কাটাবেন। কিন্তু সে আশায় জল ঢাললো প্রতারকরা। অনলাইনে মদ অর্ডার করে আগাম টাকা দিয়েও পেলেন না মদের বোতল। প্রতারকরা টাকা বুঝে নিয়ে পগারপার। তারপর থেকেই ফোনের সুইচ অফ। ক্ষুব্ধ অভিনেত্রী ক্ষোভ উগরে দিলেন টুইটে।

Advertisement
অনলাইনে মদ অর্ডার করে প্রতারিত শাবানা আজমি, টুইটে ক্ষোভ অভিনেত্রীরশাবানা আজমি
হাইলাইটস
  • অনলাইনে মদ অ্রর্ডার করে বিপত্তি
  • আগাম টাকা দিয়েও অর্ডার আসেনি
  • ফোন বন্ধ হয়ে গিয়েছে অর্ডারের পরই

বাড়িতে পানভোজনে বাধা, মন খারাপ শাবানার

ইচ্ছে ছিল বাড়িতে বসেই পানভোজনে ছুটি কাটাবেন। কিন্তু সে আশায় জল ঢাললো প্রতারকরা। অনলাইনে মদ অর্ডার করে আগাম টাকা দিয়েও পেলেন না মদের বোতল। প্রতারকরা টাকা বুঝে নিয়ে পগারপার। তারপর থেকেই ফোনের সুইচ অফ। ক্ষুব্ধ অভিনেত্রী ক্ষোভ উগরে দিলেন টুইটে।

অনলাইনে অর্ডার করেও পাননি মদ

অনলাইনে মদ অর্ডার করেছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শাবানা আজমি। ক্যাশ অন ডেলিভারিতে নয়, আগেই মদের টাকা চুকিয়ে দিয়েছিলেন অনলাইনে দেওয়া অ্যাকাউন্টেই। কিন্তু নির্ধারিত সময় চলে গেলেও বাড়িতে এসে পোঁছয়নি সেই মদ। বিরক্ত হয়ে বারবার ফোন করলেও কেউ ফোন ধরেনি। কয়েক ঘন্টা কেটে গেলে বুঝতে পারেন তিনি প্রতারিত হয়েছেন। 

টুইটে ক্ষোভ প্রকাশ

ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি অর্ডার করা সংস্থার নাম দিয়ে টুইট করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের হস্তক্ষেপও দাবি করেন টুইটারে। ৭০ বছরের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী লিখেছেন, সাবধান ! আমার সঙ্গে প্রতারণা হয়েছে। আমি মদ কেনার জন্য পুরো টাকা অনলাইনে পেমেন্ট করেও অর্ডার হাতে পাইনি। বারবার ফোন করা সত্ত্বেও ওরা ফোন ধরেনি।” নিজের টুইটে তিনি প্রতারক সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং ফোন নম্বরও শেয়ার করেছেন।

ভুয়া সংস্থার কাছে প্রতারিত হয়েছেন

পরে অবশ্য তিনি ফের টুইট করে জানান, তিনি সেই সংস্থাকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন। তবে যাদের নাম করে মদ বিক্রি করা হচ্ছিল অনলাইনে। তারা বিষয়টির সঙ্গে কোনওভাবে যুক্ত নন। তাদের নাম করে একটি চক্র প্রতারণা করছে। এই ধরণের প্রতারকদের খুঁজে বের করতে প্রশাসনিক উদ্যোগও দাবি করেন তিনি।

শাবানার পাশে নেটাগরিকরা

শাবানার টুইট করার পরই অবশ্য নেটাগরিকরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তাঁকে সান্ত্বনা দিতে। কেউ কেউ তাঁকে সতর্ক করেছেন। এভাবে অনলাইনে নম্বর দিয়ে যারা জিনিস বিক্রি করে, তাদের বেশিরভাগই ভুয়া। খুব প্রতিষ্ঠিত সংস্থা ছাড়া অনলাইন ব্যবহার করতে বারণ করা হয়েছে তাঁকে। এর আগে নার্গিস ফাকরি, করন সিং গ্রোভার, অক্ষয় খান্নার মতো তারকারা অনলাইনে প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement