Uttam Kumar: বাড়িতে এদের সঙ্গেই খেলতেন, জানেন উত্তম কুমারের তিন পোষ্যের নাম

Uttam Kumar: বাঙালির রুপোলি পর্দার ম্যাটিনি আইডল, হার্টথ্রব উত্তম কুমার। যিনি আজও সকলের মনের আসনে বিরাজ করে রয়েছেন। তাঁর হাঁটাচলা, কথা বলার ভঙ্গী, সিগারেট খাওয়ার স্টাইল এত বছর পরও পুরনো হয়ে যায়নি।

Advertisement
বাড়িতে এদের সঙ্গেই খেলতেন, জানেন উত্তম কুমারের তিন পোষ্যের নাম উত্তম কুমার
হাইলাইটস
  • বাঙালির রুপোলি পর্দার ম্যাটিনি আইডল, হার্টথ্রব উত্তম কুমার।
  • যিনি আজও সকলের মনের আসনে বিরাজ করে রয়েছেন।

বাঙালির রুপোলি পর্দার ম্যাটিনি আইডল, হার্টথ্রব উত্তম কুমার। যিনি আজও সকলের মনের আসনে বিরাজ করে রয়েছেন। তাঁর হাঁটাচলা, কথা বলার ভঙ্গী, সিগারেট খাওয়ার স্টাইল এত বছর পরও পুরনো হয়ে যায়নি। যে কোনও চরিত্রেই তাঁর সাবলীল অভিনয় দর্শকদের মন জয় করেছে। তবেই না তিনি হয়ে উঠতে পেরেছিলেন সকলের প্রিয় মহানায়ক। অভিনয়ের পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও ছিল দারুণ রঙিন। তবে তাঁর জীবনে সবচেয়ে প্রিয় ছিল এই তিনজন। যাদের উত্তম কুমার খুবই ভালবাসত বলে জানা গিয়েছে। 

পরিবার ও অভিনয় ছাড়াও উত্তম কুমারের প্রিয় ছিল এই তিন সদস্য। যারা পরিবারের অংশ ছিল। ব্যস্ততার মাঝেও এদের সঙ্গে সময় কাটাতে ভুলতেন না উত্তম কুমার। কথা হচ্ছে উত্তম কুমারের দুই পোষ্যকে নিয়ে। মহানায়কের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে যে, উত্তম কুমারের বাড়িতে ছিল দুটি স্পিচ প্রজাতির কুকুর। এদের নাম বাদশা ও বেগম। সময় পেলেই এদের সঙ্গে খেলা করতেন তিনি। শোনা যায়, মাঝে মাঝে শ্য়ুটিং সেটেও আসত তারা। উত্তম কুমার খুবই স্নেহ করতেই এই দুই পোষ্যকে। 

প্রিয় লাসার সঙ্গে উত্তম কুমার ছবি সৌজন্যে: ফেসবুক

দুটি স্পিচ ছাড়াও একটি লাসা ছিল উত্তম কুমারের। যার নাম ছিল বিন্দুবাসিনী। ইনিও অভিনেতার আদরের এক পোষ্য ছিল। উত্তম কুমার শ্যুটিং সেরে ফেরার পর এদের উন্মাদনা দেখার মতো ছিল। মহানায়কের কোলে উঠে পড়ত এই তিন পোষ্য। যদিও মহানায়কের এই তিন কুকুরকে নিয়ে সেভাবে আর কোনও তথ্য পাওয়া যায় না। 

১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই বেলভিউ ক্লিনিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন উত্তম কুমার। মৃত্যুর ৪৩ বছর হয়ে গিয়েছে। তবুও বাঙালির স্মৃতিপটে মহানায়ক অমলিন হননি। পর্দায় ফুটে ওঠা সেই গভীর দৃষ্টি ও রোম্যান্টিক হাসি দেখে সেদিনও যেমন আপামর বাঙালি মুগ্ধ হতো, আজও ঠিক তেমনই হয়। তবে আজকের মহানায়কের ভাগ্যে প্রথমেই জুটেছিল ফ্লপ মাস্টারের তকমা। ১৯৪৮ সালে প্রথম ছবিতে প্রথম ছবি দৃষ্টিদান। এরপরে ১৯৫২ অবধি প্রতিটি ছবিই ফ্লপের তালিকায় চলে যায়। কিন্তু ১৯৫৩-তে তাঁর অভিনীত সাড়ে চুয়াত্তর দাগ কাটে বাঙালির মনে। আজও এটি এক‌টি কালজয়ী ছবি। 

Advertisement

  

POST A COMMENT
Advertisement