টেলিপাড়া ছেড়ে একেবারে পাহাড়ে পৌঁছেছে টিম 'খড়কুটো' (Khorkuto)। আর সেই ছবিতে ভরেছে গুনগুন, সৌজন্য, পটকা, মিষ্টি সহ বাকিদের সোস্যাল পেজে।
শ্যুটিংয়ের পাশাপাশি চলছে ঘোরা, খাওয়া- দাওয়া, মধ্যরাত অবধি জমাটি আড্ডা এবং দেদার ফটো সেশন। এমনকী তাঁর পাশাপাশি পাহাড় কিংবা বিমানবন্দর, ইন্সটা রিলস বানানোর সুযোগ ছাড়ছেন না তাঁরা।
গত শুক্রবার বিমান ও ট্রেন মিলিয়ে মোট ৬০ জন কলাকুশলী নিয়ে কালিম্পংয়ে পৌঁছেছেন এই ধারাবাহিকের সদস্যরা। সেদিন ঘোরাঘুরি করে, শনিবার থেকে শুরু হয়েছে শ্যুটিং।
ধারাবাহিকে বেশ কয়েক পর্ব জুড়ে গুনগুন -সৌজন্যদের পরিবারে চলেছে খারাপ সময়। অশনি সংকেতের ন্যায় সৌজন্যের জীবনে নিজের জায়গা করে নেওয়ার সব রকম কৌশল করে অনন্যা অর্থাৎ গুনগুনের 'তিন্নি দিদি'।
ধারাবাহিকে বেশ কয়েক পর্ব জুড়ে গুনগুন -সৌজন্যদের পরিবারে চলেছে খারাপ সময়। অশনি সংকেতের ন্যায় সৌজন্যের জীবনে নিজের জায়গা করে নেওয়ার সব রকম কৌশল করে অনন্যা অর্থাৎ গুনগুনের 'তিন্নি দিদি'।
আর ব্যাস পাহাড়ের কোলে সৌজন্য ও গুনগুনের সঙ্গে সদলবলে পৌঁছে গেল পটকা, মিষ্টি, চিনি, সাজি, রূপাঞ্জন, ঋজু, পুটু পিসিরা।
বর্তমানে সম্প্রচারিত বাংলা টেলিভিশনের প্রথম সারির ধারাবাহিকগুলির (Bengali Serial) মধ্যে 'খড়কুটো' একেবারে প্রথমের দিকেই আসে। এক সময়ের রেটিং চার্টের শীর্ষে থাকা এই ধারাবাহিকের রেটিং ওঠা নামা করতে থাকে। গত সপ্তাহে অনেকটা নেমে নবম স্থানে রয়েছে এই মেগা। প্রাপ্তি হয়েছে ৬.৭ নম্বর।
তবে আউটডোর এই শ্যুটিংয়ের জেরে একঘেয়েমি থেকে কিছুটা পরিবর্তন আসবে আগামী পর্বে, তা আশা করা যায়। তবে দর্শকরা কতটা পছন্দ করেন তা বলবে সময়।