Bangladesh MP Murder Case Big Update: সেপটিক ট্যাঙ্কে মিলল মাংসের টুকরো-চুল, বাংলাদেশের সাংসদের দেহাংশ?

Bangladesh MP Murder Case Big Update: কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেন হাউজিং কমপ্লেক্সের একটি সেফটি ট্যাঙ্ক থেকে মানুষের দেহের মাংস ও চুল উদ্ধার করা হয়েছে। এই দেহাংশ ও চুল ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য় পাঠানো হবে।

Advertisement
সেপটিক ট্যাঙ্কে মিলল মাংসের টুকরো-চুল, বাংলাদেশের সাংসদের দেহাংশ?সেপটিক ট্যাঙ্কে মিলল মাংসের টুকরো-চুল, বাংলাদেশের সাংসদের দেহাংশ?
হাইলাইটস
  • বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কলকাতায় এলেন সেদেশের গোয়েন্দারা।
  • রবিবার বেলায় কলকাতা পৌঁছান বাংলাদেশ গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন-অর-রশিদ।
  • বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্তা জানান তাঁরা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখবেন।

Bangladesh MP Murder Case Big Update: কলকাতায় বাংলাদেশের সাংসদ খুনে বড় সূত্র সামনে এল। কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেন হাউজিং কমপ্লেক্সের একটি সেফটি ট্যাঙ্ক থেকে মানুষের দেহের মাংস ও চুল উদ্ধার করা হয়েছে। এই দেহাংশ ও চুল ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য় পাঠানো হবে। এগুলি সাংসদেরই কি না তা যাচাই করে দেখা হবে। যদিও এই দেহাংশ বাংলাদেশের ওই সাংসদেরই বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে ।

মঙ্গলবার সকালেই বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশিদ নিহত সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের দেহাংশ খোঁজাই মূল লক্ষ্য বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন। দেহাংশ পেতে আরও কয়েক জায়গায় তল্লাশির জন্য সিআইডিকে অনুরোধ করেছিলেন তিনি। নিউ টাউনের ফ্ল্যাটের যেখানে বর্জ্য পড়ে, সেই সেপটিক ট্যাঙ্কে তল্লাশি চালানোরও অনুরোধ জানিয়েছেন। খুনের ‘কিংপিন’ তথা নিহতের বাল্যবন্ধু আখতারুজ্জামান-সহ চার জনের বিরুদ্ধে ‘লুকআউট নোটিশ’ জারি করেছে সিআইডি।

কলকাতায় এসে ঝিনাইদহের সাংসদ খুনের তদন্ত করছেন বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রধান। মঙ্গলবার নিউ টাউনের একটি শপিং মলে যান গোয়েন্দা প্রধান হারুন। পাশাপাশি তিনি সিআইডিকে অনুরোধ করেন, নিউটাউনের ঘটনাস্থলের পাশে যে হ্রদ রয়েছে, সেখানেও তল্লাশি চালানো হোক। ফ্ল্যাটের যে ঘরে খুন করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে, তার লাগোয়া শৌচালয়ের বর্জ্য যেখানে জমা হয়, সেখানেও খোঁজ করার অনুরোধ করেছেন হারুন। তিনি মনে করেন, কমোডের মাধ্যমে দেহাংশ ফেলে দেওয়া হতে পারে। এই ঘটনায় বাংলাদেশে ধৃত তিন জনকে জেরা করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে যে তথ্য মিলেছে, তা অনেকটাই মিলে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

রবিবার সাংসদ খুন মামলায় তদন্ত করতে কলকাতা পৌঁছান বাংলাদেশ গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন-অর-রশিদ। যদি কোনও ব্যক্তি বাংলাদেশের বাইরে কোনও অপরাধ করে, তাহলে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী এই এক্সট্রা টেরিটোরিয়াল অফেন্স ধারার অধীনে পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

POST A COMMENT
Advertisement